শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশন; বাংলাদেশের ‘কূটনৈতিক-সাফল্য’

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশন; বাংলাদেশের ‘কূটনৈতিক-সাফল্য’

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের এজেন্ডা নির্ধারণে সহায়তাকারি থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে কখনোই চীন বা রাশিয়া পক্ষে ভোট দেয়নি। ভারতও প্রায় একইভাবে পক্ষে ভোট দেয়নি। ২০১১ সালে মিয়ানমার সংক্রান্ত এরকম রেজ্যুলেশনে ভারত বিপক্ষে ভোট দিয়েছিল। এবার তারা ভোট দানে বিরত থেকেছে। এটি অবশ্যই একটি ইতিবাচক দিক সামগ্রিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে।
২০১১ সালের রেজ্যুলেশনেও চীন এবং রাশিয়া পক্ষে ভোট দেয়নি। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরই মিয়ানমারের ব্যাপারে এই থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশন গৃহিত হয়েছে কোন ভোট গ্রহণ ছাড়াই। ২০১৬ সালে মিয়ানমার নিয়ে কোন প্রস্তাব থার্ড কমিটিতে উঠেনি। এবার পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায় ওআইসি (ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা) এর পক্ষ থেকে এ রেজ্যুলেশনের প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল। আগের প্রস্তাব উঠেছিল ইউরোপিয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে।
স্মরণ করা যেতে পারে যে, মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতির আলোকে থার্ড কমিটিতে রেজ্যুশেনের প্রস্তাবটি বাংলাদেশের ছিল না। তবে, ২০১১ সালের তুলনায় এবার রেজ্যুলেশনটির পক্ষে ভোটের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। ২০১১ সালে তা ছিল ৯৮। এবার হয়েছে ১৩৫। একইভাবে এবার বিপক্ষে ভোট পড়েছে মাত্র ১০টি। ২০১১ সালে ছিল ২৫। ভোটদানে বিরত ছিল এবার ২৬টি দেশ। ২০১১ সালে ছিল ৬৩টি দেশ। ২০১১ সালে ভারত ‘নো’ ভোট দিলেও এবার ছিল ‘বিরত’।
শুধু মিয়ানমার কেন, অন্য যে কোন দেশের ব্যাপারেই রাশিয়া, চীন এবং ভারতের অবস্থান একই। যেমন, ২০১১ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত ইরানের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে রাশিয়া, চীন এবং ভারত ‘না’ ভোট দেয়। সিরিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনের ভোটে ২০১১ সালে এই ৩টি দেশ ‘বিরত’ থাকলেও ২০১২ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত রাশিয়া এবং চীন ‘নো’  ভোট দেয়।
অপরদিকে ভারত ভোটদানে ‘বিরত’ থেকেছে। কোরিয়ার ব্যাপারেও ২০১১ সালে রাশিয়া এবং চীন ‘নো’ ভোট দিলেও ভারত ‘বিরত’ থেকেছে। গত বছর এবং চলতি বছরও থার্ড কমিটিতে কোরিয়ার রেজ্যুলেশন হয়েছে কোন ভোট ছাড়াই। নির্দিষ্ট কোন রাষ্ট্রের ব্যাপারে রেজ্যুলেশন গ্রহণের ভোট প্রদানে রাশিয়া, চীন এবং ভারতের মনোভাব প্রায় একইরকম বিধায় এবার  মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের ভোট প্রদানেও একই মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে। চীন বা রাশিয়া ‘কান্ট্রি স্পেসিফিক’ কোনো রেজুলেশনে এ পর্যন্ত পক্ষে ভোট দেয়নি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটির ভোট-বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবারই প্রথম কিউবা, ভেনিজুয়েলা, নিকারাগুয়া তাদের পজিশন চেঞ্জ করেছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের ক্ষেত্রে।
এবার থার্ড কমিটিতে নির্দিষ্ট কোন দেশের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের সময় সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে। একইভাবে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে রেজ্যুলেশনের বিরুদ্ধে। সবকটি রেজ্যুলেশনের ভোট প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণে আরো দেখা যায় যে, মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ভোট প্রদানে বিরত থাকা রাষ্ট্রের সংখ্যাও খুবই কম। আর এর মধ্যদিয়েই মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে চলমান বর্বরতা নিয়ে সারাবিশ্বের উদ্বেগ-উৎকন্ঠার স্পষ্ট প্রকাশ ঘটেছে।
ওআইসি দেশসমূহের মধ্যে ইরান, উজবেকিস্তান, টার্কমেনিস্তান, চাদ এবং ক্যামেরুন সাধারণত: থার্ড কমিটির ভোটে ‘না’ কিংবা ‘বিরত’ থাকে। এবার এই রেজ্যুলেশনে তারা ছিল অনুপস্থিত। এরফলে রেজ্যুলেশনের বিপক্ষে ভোট সংখ্যা কমেছে। ওআইসিভুক্ত আলজেরিয়া, আযারবাইজান, ব্রুনাই, মিশর, উমান, সেনেগাল, সুদান, সিয়েরা লিয়োন, গীনিয়া এবং সোমালিয়া এর আগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুশেনের ভোটে অনুপস্থিত থাকলেও এবার তারা পক্ষে ভোট দিয়েছে। সিরিয়ার ওআইসি সদস্য পদ সাসপেন্ড থাকায় এই রেজ্যুলেশনের স্পন্সরশীপে থাকতেও অনীহা প্রকাশ করে। যদিও তারা ভোট দিয়েছে বিপক্ষে।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুশেনের ভোটে আগে যারা বিরত থাকতো সে সব রাষ্ট্র এবার পক্ষে ভাট দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে এঙ্গোলা, বাহরাইন, বারবাডোস, বেনিন, ব্রাজিল, বারকিনা ফ্যাসো, কলম্বিয়া, কমরোস, ডিজিবুটি, গাম্বিয়া, গুয়াতেমালা, গায়ানা, ইন্দোনেশিয়া, জর্দান, কুয়েত, কিরগিস্তান, মাডাগাস্কার, মালাওয়ি, মালয়েশিয়া, মালি, মরিতানিয়া, মরক্কো, মুজাম্বিক, নাইজার, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, পাপুয়া নিউগিনী, কাতার, রুয়ান্ডা, সেইন্ট কিটস এ্যান্ড নেভিস, সউদি আরব, সাউথ সুদান, তাজিকিস্তান, উগান্ডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইয়েমেন, জাম্বিয়া। এরমধ্যে ওআইসির সদস্যও রয়েছে ২৩টি।
আগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ভোট দিলেও এবার বিরত ছিল মঙ্গোলিয়া, টগো, টঙ্গা, তাঞ্জানিয়া, জাপান এবং কিরিবটি। আগে ভোট দিলেও এবার অনুপস্থিত থাকা রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে আরমেনিয়া, সারবিয়া, সিসিলিস, সাও টমি এবং প্রিন্সিপি।
কিউবা, নিকারাগুয়া এবং ডিপিআরকে আগে বিপক্ষে ভোট দিলেও এবার অনুপস্থিত ছিল। ভারত, শ্রীলংকা, ভেনেজুয়েলাও আগে বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। তবে এবার বিরত ছিল।  আসিয়ান দেশসমূহের মধ্যেও এবার বিভক্তি ঘটেছে। ওআইসি মেম্বার মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই রেজ্যুলেশনের পক্ষে ভোট দিলেও লাউস, কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার ‘নো’ ভোট দিয়েছে। থাইল্যান্ড এবং স্ঙ্গিাপুর ছিল বিরত। আগে বিরত থাকতো টার্কমেনিস্তান, ত্রিনিদাদ এ্যান্ড টবাগো। এবার তারা ছিল অনুপস্থিত। ইসরাইল রেজ্যুলেশনের পক্ষে ভোট দিয়েছে।
ভোটের এই গতি-প্রকৃতির জন্যে বাংলাদেশের কূটনৈতিক তৎপরতার প্রশংসা করা হচ্ছে বিভিন্ন মহলে। জাতিসংঘের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা ছাড়াও বাংলাদেশ এবং সমসাময়িক বিশ্ব নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেন-এমন রাষ্ট্র ও সমাজবিজ্ঞানীরাও থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে ভোটের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং না ভোটের সংখ্যা হ্রাসের কৃতিত্ব বাংলাদেশের ‘বিচক্ষণতাপূর্ণ কূটনৈতিক তৎপরতা’কে দিচ্ছেন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ঢাকার নির্দেশ অনুযায়ী সম্মিলিত একটি তৎপরতার ফসল এটি। এভাবেই আমরা বাংলাদেশের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে একযোগে কাজ করছি। জাতিসংঘ সদর দফতরেও সকলের মধ্যে রোহিঙ্গা ইস্যুটি ব্যাপকভাবে নাড়া দিয়েছে।’
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে, সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে ১৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার পাস হওয়া এই প্রস্তাবে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে মিয়ানমার বিষয়ে একজন বিশেষ দূত নিয়োগ করতে বলা হয়েছে। রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর অভিযানের এখনি ইতি টানতে বলেছে জাতিসংঘ কমিটি। রোহিঙ্গাদের পূর্ণ অধিকার দিয়ে নাগরিকত্ব দেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছে পাস হওয়া প্রস্তাবে।
থার্ড কমিটি রাখাইনে জাতিসংঘ প্যানেলকে অবাধে কাজ করতে দিতেও মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
সাধারণ পরিষদের এজেন্ডা নির্ধারণী অন্যতম ফোরাম থার্ড কমিটি মানবাধিকার লঙ্ঘন, নারী ও শিশু সুরক্ষা, আদিবাসীদের অধিকার রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সামরিক শাসনে থাকা মিয়ানমারে মানবাধিকার হরণের নিন্দা জানিয়ে গত দেড় দশক ধরে দেশটির বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে আসছিল থার্ড কমিটি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাইমস স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ
বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাইমস স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ
নিউইয়র্কে ৬৫ সংগঠনের অংশগ্রহণে ‘বাংলাদেশ ডে প্যারেড’ অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্কে ৬৫ সংগঠনের অংশগ্রহণে ‘বাংলাদেশ ডে প্যারেড’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী আড্ডা
সিডনিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী আড্ডা
সর্বশেষ খবর
নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

এই মাত্র | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা