শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৯, বৃহস্পতিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রবাসীদের মন জয় করলেন ওবায়দুল কাদেরপত্নী

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসীদের মন জয় করলেন ওবায়দুল কাদেরপত্নী

সাংগঠনিক কোন পদ-পদবি নেই। সভা-সমাবেশেও দেখা যায় না। এমন একজনকে ঘিরেই আবর্তিত হলো যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামী পরিবারের সম্প্রীতির বন্ধন। পরস্পরের প্রতি অগাধ আস্থার বহিঃপ্রকাশও ঘটালেন নেতা-কর্মীরা। এমন একটি অনন্য পরিবেশের মধ্যমণি ছিলেন ইশরাতুন্নেসা কাদের। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী। ইশরাতুন্নেসা কাদের ১৬ দিনের যুক্তরাষ্ট্র সফরে আওয়ামী পরিবারে সাংগঠনিক ঐক্যের ভিতকে আরো সংহত করে গেলেন। গত মঙ্গলবার তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের সময়ে নেতা-কর্মীদের শ্রদ্ধায় আপ্লুত হলেন। জেএফকে এয়ারপোর্টে যে আবেগে তাকে ১৬ অক্টোবর অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল, গত মঙ্গলবার ফিরে যাবার সময়ে সেই আবেগের জাগরণকে আরো বিস্তৃত করার আহবান জানিয়ে গেলেন তিনি। 

নিউইয়র্ক, লং আইল্যান্ড, বোস্টন, ওয়াশিংটন মেট্রো এলাকা পরিভ্রমণ করেছেন সফরসঙ্গী মিলা প্রু-কে নিয়ে। কোথাও ছিল না সাংগঠনিক কোন সভা-সমাবেশ। সে ধরনের ব্যানার-ফেস্টুনও নজরে আসেনি। তবে জড়ো হওয়া সকলেই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির আলোকেই কথাবার্তা হয়েছে। সকলকেই তিনি অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে আবারো জয়ী করতে নিজ নিজ এলাকায় গণসংযোগ বাড়াতে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ফেরা বাংলাদেশ দিপ্ত প্রত্যয়ে এগিয়ে চলছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে, এই ধারা অটুট রাখতে পারলেই বঙ্গবন্ধু তথা মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন পূরণ করা সহজ হবে। ব্যক্তি জীবনে আইনজীবী হিসেবে মানুষকে কনভিন্স করার যথেষ্ট সামর্থ্যবান ইশরাতুন্নেসা প্রবাসের আওয়ামী পরিবারের সান্নিধ্যে এসে সবকিছুই ভুলে গিয়েছিলেন। বোন, ভাবির ভূমিকায় আবির্ভূত হয়ে প্রাণ খুলে সময় অতিবাহিত করেছেন প্রতিটি পর্বে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একটি রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদকের পত্নী কিংবা বিশেষভাবে তৎপর একজন মন্ত্রীর স্ত্রী হিসেবেও নিজেকে উপস্থাপন করেননি। অর্থাৎ প্রাণের সাথে প্রাণ মিশিয়ে নানা প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। শুনেছেন প্রবাসীদের এগিয়ে চলার অভিজ্ঞতা। জেনেছেন প্রিয় মাতৃভূমি নিয়ে প্রবাসীদের ভাবনার কথাও। বিশেষ করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান কর্মকাণ্ডের প্রতি দল-নিরপেক্ষ প্রবাসীদের ভাবনা নিয়ে কৌতূহল পরিলক্ষিত হয়েছে ইশরাতুন্নেসার মধ্যে। তার স্বামীর নেতৃত্বে কেমন করছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-সেটিও ছিল কৌতূহলের সীমানায়। তৃণমূল থেকে উঠে আসা ওবায়দুল কাদেরের কর্মনিষ্ঠার উৎস ইশরাতুন্নেসা সকলকে জানিয়ে গেলেন যে, ভালো কাজের স্বীকৃতি দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন না বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। দলের জন্যে নিবেদিতপ্রাণ সকলেই তা অনুভব করেন। প্রবাসেরও অনেকেই তার প্রমাণ পেয়েছেন ইতিমধ্যেই। সুতরাং সংগঠনের জন্য, দেশের জন্যে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজের অন্যতম অবলম্বনই হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। 

      আওয়ামী পরিবারের লোকজনের সাথে ইশরাতুন্নেসা কাদের।

ইশরাতুন্নেসার সম্মানে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ, বোস্টনের প্রবাসীরা এবং মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগ অনানুষ্ঠানিক ডিনারের আয়োজন করে। নিজের এলাকা কোম্পানীগঞ্জের প্রবাসীরাও একই ধরনের আয়োজন করেছিলেন। সবগুলোতেই প্রাণের মিলন ঘটেছে। পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ যোগাযোগ দৃঢ় করার আহবান জানিয়েছেন তিনি। সকলকে অনুরোধ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা সরকারের নীতি-নির্ধারকদের সাথে শেয়ার করতে। 

ব্রুকলীনে যে বাসায় ছিলেন সেখানেই অনেককে সাক্ষাৎ দিয়েছেন। শুভেচ্ছা বিনিময়ের নির্মল পরিবেশ তৈরি করেছেন। সকলকে আহবান জানিয়েছেন দেশের উন্নয়নে সহযোগিতার জন্য। দেশ এগিয়ে গেলেন প্রবাসের স্বপ্ন সফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন। 

গত সোমবার রাতে তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে গিয়েছিলেন নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ও যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের মিয়া। তার সাথে ছিলেন আরো কয়েকজন। ফুলেল শুভেচ্ছা আর আন্তরিক আতিথেয়তা শেষে ইশরাতুন্নেসা বলেছেন, ‘দেশ এবং মানুষের প্রয়োজনেই ক্ষমতায় দরকার শেখ হাসিনাকে। টানা দুই টার্ম ক্ষমতায় থাকার কারণেই বাংলার মানুষের কাছে উন্নয়নের অনেক কিছু দৃশ্যমান হচ্ছে। আবারও ক্ষমতায় এলে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা আরো সুন্দর হবে।’  তাই সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের জয়ী করতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাধ্যমত কাজ করতে হবে বলে জানান তিনি।

 ইশরাতুন্নেসা কাদেরের সম্মানে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অনানুষ্ঠানিক ডিনারে অংশগ্রহণকারীরা।

এ ব্যাপারে উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষার সর্বাধিক প্রচারিত ‘ঠিকানা’ পত্রিকাকে আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, ‘নেতা না হয়েও প্রকৃত একজন নেতার মত মনে হয়েছে। এমন মানুষ সান্নিধ্যে রয়েছেন বলেই ওবায়দুল কাদের ভাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হতে পেরেছেন। এমন মহিয়সী রমনীরাই হলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার অন্যতম অবলম্বন।’

ইশরাতুন্নেসার সবকটি ইভেন্টে উপস্থিত থাকা নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘সাধারণ সম্পাদক এবং প্রভাবশালী একজন মন্ত্রীর স্ত্রী হওয়া সত্বেও তাঁর মধ্যে কোন অহমিকা কিংবা দাপটের লেশমাত্র দেখিনি। সাদাসিদে মানুষ তিনি। এজন্য যারাই তার সাথে সাক্ষাৎ করেছেন, তারাই অভিভূত, আপ্লুত।’ 

ইশরাতুন্নেসা কাদের অবস্থান করেছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গির হোসেনের বাসায়। তার আন্তরিকতাপূর্ণ সমন্বয়েই বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের সাথে কথা বলার সুযোগ পান সড়ক পরিবহন ও সেতু বিষয়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সহধর্মিণী। 

তার এ সফর প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘নিতান্তই একজন ভদ্র নারী। আমরা সকলেই অভিভূত, নেতা-কর্মীদের প্রতি রয়েছে তার গভীর মমত্ববোধ। আমরা সকলেই অনুপ্রাণীত হয়েছি তার সান্নিধ্য পেয়ে।’

বিডি-প্রতিদিন/০২ নভেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাইমস স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ
বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাইমস স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ
নিউইয়র্কে ৬৫ সংগঠনের অংশগ্রহণে ‘বাংলাদেশ ডে প্যারেড’ অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্কে ৬৫ সংগঠনের অংশগ্রহণে ‘বাংলাদেশ ডে প্যারেড’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী আড্ডা
সিডনিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী আড্ডা
সর্বশেষ খবর
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল