শুধু শাস্তি দিয়ে হুণ্ডি (মানিলন্ডারিং) বন্ধ করা সম্ভব নয় এর জন্য প্রয়োজন নৈতিক শিক্ষা এবং সামাজিক আন্দোলন।
গতকাল মঙ্গলবার সৌদি অর্থমন্ত্রী ইব্রাহীম বিন আব্দুল আজিজ আল আসসাফ এবং রিয়াদ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রিজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এসব কথা বলেন।
সৌদি আরবে শ্রমিক রপ্তানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমারা বলেছি এখন নারী শ্রমিক আছে যারা একা একা বিদেশ আসা নিরাপদ মনে করেনা। নারী পুরুষ এক সঙ্গে আনা হলে স্বামী-স্ত্রী, ভাই-বোন এক সঙ্গে আসতে পারবে। তাই নারী শ্রমিকের পাশাপাশি হাউজ ড্রাইভার এবং মালি আনা হলে অধিক সংখ্যক নারী শ্রমিক পাওয়া সম্ভব।
চলমান নারী শ্রমিকের পাশাপাশি পুরুষ শ্রমিক নিতে সৌদি আরবকে আমরা প্রস্তাব দিয়েছি। তারা প্রতিশ্রুতি দেয়নি তবে ভেবে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসিহ, মিশন উপ প্রধান মো. নজরুল ইসলাম, ইকোনমিক কাউন্সিলর আবুল হাসান, শ্রম কাউন্সিলর সারওয়ার আলম, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব মো. সেলিম রেজা, অর্থমন্ত্রীর একান্ত সচিব জাকারিয়া হক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব হাসান খালেদ ফয়সাল, অর্থমন্ত্রীর নির্বাহী সহকারী শাহেদ মুহিত ও এফবিসিসিআই’র ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলমসহ সৌদি সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর ১৫/ সালাহ উদ্দীন