শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৪, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের ছোট বিনাইচর গ্রামের কৃষক লাল মিয়া দম্পতির দুই ছেলে এক মেয়ে। বড় ছেলে কুদরত আলী সরকারি চাকরিজীবী, আর ছোট ছেলে আবদুল মতিন শারীরিক প্রতিবন্ধী। ১৮ শতাংশ কৃষিজমিই ছিল তাঁদের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতেন লাল মিয়া।

একসময় সেই জমিতে চোখ পড়ে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ‘এমপি’ বাবুর মদদে বেপরোয়া লাক মিয়াগডফাদার লাক মিয়ার। জমি দখল করতে রাতের আঁধারে কৃষক লাল মিয়ার পরিবারের ওপর হামলা চালায় লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনী। কুপিয়ে গুরুতর জখম করে শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিনকে। একমাত্র সম্বল কৃষিজমিটি হারানোর দুঃখ নিয়ে মারা গেছেন কৃষক লাল মিয়া।

তাঁর মতো নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের হাজারো মানুষের স্বপ্ন তছনছ করে দিয়েছেন স্থানীয় সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম বাবুর ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত আওয়ামী গডফাদার চেয়ারম্যান লাক মিয়া। ক্ষমতার অপব্যবহার, নিরীহ মানুষের জমি দখল, নদী দখল করে শিল্প স্থাপন, মাদক কারবারসহ অসংখ্য অপকর্মে জড়িয়েছে তাঁর নাম। লাক মিয়া একা নন, এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন।

লাক মিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সীমাহীন অত্যাচার থেকে বাঁচতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন আড়াইহাজারের সাধারণ মানুষ।

আড়াইহাজার উপজেলার উজান গোবিন্দ গ্রামের দিনমজুর ছাবেদ আলীর ছেলে লাক মিয়া। ছয় ভাইয়ের সংসারে অভাব অনটনের মধ্যে বড় হন লাক মিয়া। বড় ভাইয়ের হাত ধরে তাঁতের ব্যবসা দিয়ে তাঁর শুরু হলেও অভিযোগ রয়েছে, একচেটিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে আড়াইহাজারের তাঁতশিল্পকে ধ্বংস করেছেন লাক মিয়া ও তাঁর ভাইয়েরা। দাদন দিয়ে তাঁরা তাঁতকল ভাড়া নিয়ে একসময় সেই কারখানা দখল করে নিতেন। এভাবে তাঁদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পুঁজি হারিয়ে ব্যবসা ছেড়েছেন অনেক তাঁত ব্যবসায়ী।
২০০৮ সালে নজরুল ইসলাম বাবু আড়াইহাজারের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তাঁর সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে লাক মিয়ার। আওয়ামী রাজনীতি না করেও হয়ে ওঠেন এমপি বাবুর ঘনিষ্ঠজন। ২০১৩ সালে এমপি নজরুল ইসলাম বাবুকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে ভোটকেন্দ্র দখল করে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন লাক মিয়া। এমপি বাবুর প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করে পুরো ইউনিয়নবাসীকে জিম্মি করে লাক মিয়া গড়ে তোলেন বিশাল ক্যাডার বাহিনী। এই বাহিনীর সহায়তায় তাঁর স্পিনিং মিলের পরিধি বাড়াতে নিরীহ মানুষের বাড়িঘর, জমি দখল করে নেন। তাঁর বিরুদ্ধে টুঁ শব্দ করার সাহস পাননি কেউ। কেউ প্রতিবাদ করলে ধরে এনে বিচারের নামে চালানো হতো নির্যাতন। মামলা দিয়ে করা হতো হয়রানি। গত ১৬ বছরে স্পিনিং মিলের বেশ কয়েকটি ইউনিট বাড়ান লাক মিয়া।

অবৈধ টাকার দাপটে টানা তিনবার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে সর্বশেষ দুবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এমপির দাপট আর সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে সাহস পাননি।

আড়াইহাজার-ভুলতা আঞ্চলিক মহাসড়কের বিনাইচর গ্রামের দুই পাশ ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার শিল্প-কারখানা ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলস লিমিটেড’। একে একে সড়কের দুই পাশে গড়ে তোলা হয়েছে ‘জামান স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ‘লতিফা স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ও ‘সাবেদ আলী স্পিনিং মিলস লিমিটেড’-এর ১০টি ইউনিট। কয়েক শ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় চার লাখ স্পেন্ডেল।

স্থানীয়রা জানায়, নিরীহ মানুষের জমি ও ব্রহ্মপুত্র নদ দখল করে গত দেড় দশকে গড়ে তোলা হয় এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। আওয়ামী নেতা হওয়ায় সাধারণ মানুষ এবং প্রশাসন ছিল অসহায়। লাক মিয়া বনে যান এই এলাকার অঘোষিত ভূপতি। তবে অভিযোগ আছে, এসব মিল-কারখানার বেশির ভাগ জমি দখল করেছেন তিনি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও লাক মিয়ার ক্ষমতায় সামান্য আঁচড় লাগেনি। অভিযোগের পাহাড় জমলেও কেউ কথা বলার সাহস করছেন না।

২০০৪ সালের দিকে লাক মিয়া ও তাঁর ভাই হক মিয়া বিনাইচরে কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন। কারখানার অদূরে ব্রহ্মপুত্র নদের পারে ১৫ শতাংশ জমিতে ছিল কৃষক জুলহাস মিয়ার ফসলি জমি ও বাড়ি। ছয় সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ছিল তাঁর বাস। সেই জমিতে নজর পড়ে লাক মিয়ার ভাই হক মিয়ার। জমি দিতে রাজি না হওয়ায় তাঁর স্ত্রী ও মেয়েকে দেওয়া হয় ধর্ষণের হুমকি। ওই হুমকি উপেক্ষা করে কিছুদিন থাকতে পারলেও এক রাতে ২০ থেকে ৩০ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাঁর বাড়িতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এক দিনের মধ্যে বাড়ি ছেড়ে দিতে আলটিমেটাম দেয় জুলহাস মিয়াকে। না হলে তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। শেষে বাধ্য হয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভিটেবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন কৃষক জুলহাস মিয়া। আদি পেশা ছেড়ে বর্তমানে কালীবাড়ি বাজারে পান-বিক্রি করে জীবন ধারণ করছেন তিনি। সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হলেও প্রাণভয়ে কথা বলেননি জুলহাস মিয়া।

লাক মিয়ার স্পিনিং মিলের পাশে উজান গোবিন্দী বাঁশতলা ঘাট। সেখানকার মোড়ে রাসেল ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কথা হয় মালিক রাসেল ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, মিলের ভেতরে তাঁদের পৈতৃক ২০ বিঘা জমি রয়েছে। সেই জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। এই জমি হারিয়ে তাঁরা নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। লাক মিয়া মানুষের ওপর যে অত্যাচার করেছেন তা বর্ণনা করার ভাষা নেই রাসেলের।

তাঁর পাশেই কথা হয় রতন ডেকোরেটরের মালিক রতন ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘লাক মিয়া আমাদের ২৫ শতাংশ জমি দখলের চেষ্টা করেছেন। আমি বাধা দেওয়ার পর এমপি বাবু আমাকে হুমকি দিয়েছেন। সরকারি জমিতে আমার একটু ঘর পড়েছিল, তা ভাঙিয়েছেন। অথচ লাক মিয়া একই সরকারি জমি দখল করে বাউন্ডারি দিয়েছেন। তাঁদের ক্ষেত্রে কোনো আইন নেই। যত আইন আমাদের জন্য।’

লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় আহত হওয়ার পর থেকে আতঙ্কে রাতে ঘুমাতে পারেন না ছোট বিনাইচর গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিন। তিনি বলেন, ‘২০ শতাংশ জমিই ছিল আমাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষবাস করে দুই ভাই এক বোনের সংসার চালিয়েছেন বাবা। কারখানা করতে সেই জমিতে নজর পড়ে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার। জমি দখল করতে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালান। সবাইকে কুপিয়ে আহত করেন। মরে গেছি ভেবে আমাকে ফেলে যান। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও আমি ভালো (সুস্থ) হতে পারিনি। এ কারণে বিয়েও করা হয়নি।’

সুলতান সাদী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মনজুর মিয়া বলেন, ‘পশ্চিম সরাবদী গ্রামে আমাদের একটি বাড়ি ছিল। বালি ফেলে জোর করে সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে লাক মিয়ার লোকজন। আজও আমি সেই জমির টাকা পাইনি।’

শুধু আড়াইহাজার নয়, পাশের রূপগঞ্জের সাধারণ মানুষও চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি। উপজেলার মর্তুজাবাদ এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন লাক মিয়া। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিনে বাড়িঘর ছাড়ার হুমকি দিত আর রাতে পরিবারের নারীদের ওপর চালাত অত্যাচার। শিউরে ওঠার মতো সেসব ঘটনা। জোর করে ঘরে বসাত মদের আসর। প্রতিবাদ করলে নেমে আসত নির্মম নির্যাতন।

এক রাতেই দখল করে নেওয়া হতো আশপাশের জমি। মানুষের জমির ছোট ছোট বাউন্ডারি গুঁড়িয়ে দিয়ে তৈরি করা হতো সীমানাপ্রাচীর। মাঝখানে টাঙানো হতো লাক মিয়ার ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলে’র সাইনবোর্ড।

একজন ভুক্তভোগী পারভিন আক্তার জানান, তাঁর সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল নিজের একটি বাড়ি হবে। আর সেই বাড়িতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে থাকবেন। তাই দিন-রাত মশারি কারখানা ও মেস-বাড়িতে কাজ করে নিজের একটি বাড়ি তৈরি করেছিলেন। তবে এই বাড়িই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাঁর জন্য। লাক মিয়ার শকুনের নজর পড়ে ওই বাড়িতে। লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচারে শেষ পর্যন্ত ওই বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন পারভিন আক্তার।

লাক মিয়ার মতো এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে ২০১২ সালের ৭ এপ্রিল স্কুলে যাওয়ার পথে অস্ত্রের মুখে রাস্তা থেকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন। ওই মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয় ধর্ষক নাঈম হাসানের। ওই মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পর গত বছর সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্ত হন নাঈম। কারাগার থেকে বেরিয়েই বর্তমানে এলাকায় তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে প্রতিদিন মোটরসাইকেলে শোডাউন দিচ্ছেন। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর আতঙ্কে অনেক ছাত্রী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, চেয়ারম্যান লাক মিয়া আড়াইহাজার উপজেলায় মাদক কারবারের বিস্তার ঘটিয়েছেন। তাঁর এই মাদক কারবার দেখভাল করেন সোহেল মেম্বার। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি। লাক মিয়ার ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে দুর্ধর্ষ ছিলেন বড় ভাই জয়নাল আবেদীন। জায়গা দখল করতে গেলে এক নারী ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে জুতাপেটা করেন। ওই লজ্জায় হার্ট অ্যাটাক করে পরে মারা যান তিনি।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের এক মামলায় কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয় লাক মিয়াকে। তবে ২০২৩ সাল থেকে তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এই সাজা মাথায় নিয়ে থানা পুলিশের সামনে দোর্দণ্ড প্রতাপে ঘুরে বেড়াতেন লাক মিয়া। তাঁর বিরুদ্ধে আড়াইহাজার, নরসিংদীর মাধবদী ও রাজধানীর ভাটারা থানায় হত্যা, অস্ত্র, চেক জালিয়াতিসহ অন্তত ৯টি মামলা রয়েছে। চেক জালিয়াতির মামলায় লাক মিয়া এক বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, ‘সাবেক এমপি বাবুর ক্যাশিয়ার ছিলেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। লাক মিয়া বিগত সময়ে এলাকায় যে অপকর্ম করেছেন এবং মানুষকে হয়রানি ও জুলুম করেছেন, এ বিষয়ে নির্যাতিতরা অভিযোগ করলে আমরা মামলা গ্রহণ করব। এ ছাড়া লাক মিয়ার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আসছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই লাক মিয়া যাতে আইনের বাইরে যেতে না পারেন সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’
গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ
কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা