শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়নে সর্বনিম্ন ৬৭ ভোটের রেকর্ড ♦ পরাজয়ের কারণ রাজনীতির অনুপস্থিতি, আমরা বিব্রত : আবদুর রহমান
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার জন্য নীলফামারীর সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাসুদ রানা পাইলটের। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এখানে মনোনয়ন দেওয়া হয় তৃণমূল থেকে আসা তিন নম্বর তালিকায় থাকা হাসিনা বেগমকে। গত রবিবার অনুষ্ঠিত ভোট শেষে তার প্রাপ্ত ভোট ৯৩। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। 

সৈয়দপুরের হাসিনা বেগমকে ছাড়িয়ে গেছেন চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহ নেওয়াজ রুমেল। বিগত চার ধাপে সবচেয়ে কম ভোটের সর্বনিম্ন রেকর্ডও তার। চতুর্থ ধাপে নৌকা নিয়ে তিনি পেয়েছেন মাত্র ৬৭ ভোট। ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে তিনি এই ভোট পান। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এটি বাংলাদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার নতুন রেকর্ড। এমনকি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী নাজের হোসাইন থেকেও কম ভোট পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী। হাত পাখা প্রতীক নিয়ে নাজের হোসাইন পেয়েছেন ৭১ ভোট।

এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বড় ধরনের হারের পেছনে প্রধান কারণ হলো জনপ্রিয় ও যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া। স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় বিভেদও পরাজয়ের একটা কারণ। তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই নৌকার পরাজয় হয়েছে, স্থানীয়ভাবে যোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার সুপারিশ করা হলেও অজ্ঞাত কারণে সবচেয়ে কম যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, তৃণমূল নেতাদের সুপারিশেই মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতা, মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রভাবশালী এমপিদের এলাকায় নৌকার প্রার্থীরা ধরাশায়ী হয়েছেন। ভগ্নিপতিকেও জেতাতে ব্যর্থ হয়েছেন প্রভাবশালী মন্ত্রীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ মুহূর্তে নৌকাবিরোধী ভোটকে ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের। অধিকাংশ জায়গায় দলের বিদ্রোহীরাই বিজয়ী হচ্ছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে গলদ কোথায় তা খুঁজে বের করার তাগিদ দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

ফরিদপুরকে আওয়ামী লীগের উর্বর ভূমি বলা হয়। সেই ফরিদপুরে সদ্য অনুষ্ঠিত ভোট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভোটারদের মধ্যে  নৌকাবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে জেলার ভাঙ্গা ও চরভদ্রাসন উপজেলায় নৌকার ভরাডুবির রেশ কাটতে না কাটতেই চতুর্থ ধাপেও ফের এই ভরাডুবি ঘটেছে বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলায়। এ এলাকাটি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমানের এলাকা। তিনি এই আসনের সাবেক এমপি। বর্তমান এমপি মনজুর হোসেন। এ দুই উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে নৌকার পরাজয় হয়েছে। পরাজয়ের পেছনে মনোনয়ন বাণিজ্যকেই দুষছেন তৃণমূল নেতারা। এ প্রসঙ্গে চতুল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নৌকার পরাজয়ের মূল কারণ হচ্ছে ওপরের নেতারা। তাদের মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থীরা মনোনয়ন পাননি। স্বজনপ্রীতি ও বাণিজ্যের কারণে যাদের স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা তুলে দেওয়া হয়েছে তারা হেরে গেছেন। বলা যায় নৌকা হারেনি, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে পরাজয় হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপে নৌকার পরাজয় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন। মনোনয়ন একজনকে দিতে হয়। মনোনয়ন না পেলেই তাদের চরিত্র পাল্টিয়ে ফেলেন। দলের পক্ষে যে ভূমিকা রাখা দরকার তারা তা করেন না। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির জ্ঞাতিগোষ্ঠী, আঞ্চলিকতা নানা কিছু নির্ভর করে। সে কারণে ফলাফল বিপর্র্যয়। আমরা বিব্রত।’ নিজ নির্বাচনী এলাকায় (বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা) নৌকার পরাজয়ের কারণ প্রসঙ্গে ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের শেষ দিক থেকে মূলত এই এলাকা সাংগঠনিক রাজনীতিশূন্য। এখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড হয় না। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে এমপি কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। সে কারণে আওয়ামী লীগের উর্বর ঘাঁটিতে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপের ইউপি ভোটে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চার ইউনিয়নে একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন হাসিনা বেগম। নৌকা নিয়ে তিনি খাতামধুপুর ইউনিয়নে পেয়েছেন মাত্র ৯৩ ভোট। এমন শোচনীয় পরাজয়ের পর তিনি অসহযোগিতার অভিযোগ করেন দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, চতুর্থ ধাপের ওই ইউপি নির্বাচনে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ের মধ্যে একমাত্র নারী প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পাই। সেখানে আমার বিজয়ও নিশ্চিত ছিল। কিন্তু আমার পরাজয় ঘটানো হয়েছে। দলীয় মনোনয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার পরও সেখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকারের ভাই মাসুদ রানা বাবু পাইলট। এ বিষয়ে খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকার বলেন, যিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনিই বলতে পারবেন তার শোচনীয় পরাজয়ের কারণ। তাকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তৃণমূলের  সেখানে কোনো মতামত ছিল না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ থেকে একমাত্র মাসুদ রানা বাবু পাইলটকে প্রার্থিতা প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল।’ এ প্রসঙ্গে সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন বলেন, ভুল মনোনয়নে নৌকার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ জন্য অনেকেই দায়ী। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগ এত উন্নয়ন করার পরও শতকের নিচে নৌকার ভোট চরম লজ্জার। 

বগুড়ার কাহালু উপজেলার কালাই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজহার আলী ভোট পেয়েছেন মাত্র ১১২টি। ৯টি কেন্দ্রে তিনি এই পরিমাণ ভোট পেয়েছেন। এই ইউনিয়নে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে জুবায়দুর রহমান সবুজ ৪ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জেলা ও তিনটি উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। ১৩টির মধ্যে মাত্র ৩টি ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আর বিএনপি সমর্থন করা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৭টি ইউনিয়নে। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২টিতে এবং অপর একটিতে জামায়াতের প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

নেত্রকোনার হাওর উপজেলা খালিয়াজুরীতে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুটিতে বিদ্রোহী এবং একটিতে বিএনপি ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। একটিতে মাত্র নৌকার বিজয় হয়েছে। এখানে যোগ্য লোকেরা মনোনয়ন পাননি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ উপজেলায় বাড়ি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের। তার ভগ্নিপতি নাজিম উদ্দিন কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নৌকা নিয়ে পরাজিত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি স্বাগত সরকার শুভ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়নি। অযোগ্যদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে এমপির পছন্দের ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়া হয়েছে। সে কারণে তৃণমূল ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। যোগ্য ব্যক্তিরা বাণিজ্যের কারণেই বঞ্চিত হয়েছেন।’

সিলেটে গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ২০টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন মাত্র ৭টিতে। আর বাকি ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে স্বতন্ত্রের ব্যানারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ৪টিতে, বিএনপি ৩টিতে ও জামায়াত ৪টিতে বিজয়ী হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির একজন ও এক প্রবাসী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। দুই ইউনিয়নে জামানতও হারিয়েছেন নৌকার প্রার্থী। প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিদ্ধান্ত, তৃণমূলের পছন্দের প্রার্থী পরিবর্তন, বিদ্রোহীদের দাপট ও অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং-দ্বন্দ্বের কারণে দলীয় প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ঝিনাইদহে ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে হেরেছে আওয়ামী লীগ। এখানে বিদ্রোহীরা বিজয়ী হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ১৫ ইউনিয়নের মধ্যে ৭টিতে বিদ্রোহী ও ৬টিতে নৌকার প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটিতে বিএনপিপন্থি প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজনগরের টেংরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ২৬৪ ভোট। একই উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ৯১৮ ভোট।

ফলাফল বিবরণী থেকে জানা যায়, টেংরা ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ মাহমুদ উদ্দীন ২৬৪ ভোট পেয়েছেন। নিজের ভোট কেন্দ্র ছাড়া কোনো কেন্দ্রেই তিন অঙ্কের ভোট পাননি। ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮টিতেই তিনি ৩০-এর নিচে ভোট পেয়েছেন।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯টি ইউপির মাত্র দুটিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বাকি ৭টিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দাপটের সঙ্গে জয়ী হয়েছেন।

৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের জন্য দলীয় প্রার্থী বাছাইকে দায়ী করেছেন তৃণমূলের আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকরা। তারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগী ও জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আছে, ক্লিন ইমেজ- এসব দেখা হয়নি। নির্বাচনে পরাজিত নৌকার প্রার্থীরা শুরু থেকেই নির্বাচনী মাঠ জমাতে পারেননি। জনগণের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক না থাকার ফলে ফলাফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিয়ে শুরু থেকেই নেতা-কর্মীরা কয়েক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। এর প্রভাব ভোটে ফুটে উঠছে বলে ধারণা দলীয় লোকজনের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৭টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। ওই সাতটি ইউপির চারটিতে স্বতন্ত্র ও দুটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মনোনয়ন বাণিজ্য ও সঠিক প্রার্থী বাছাই না করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা নেই এমন ব্যক্তিদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটাররা ওই প্রার্থীদের ভোট দেননি। জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগটি সঠিক নয়। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা কমিটির সমন্বয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যোগ্য প্রার্থীদেরই দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নির্বাচনে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ও পারিপার্শ্বিকতা অনেক কিছুই কাজ করে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান
মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক
আগামীর বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন : ফরহাদ মজহার
আগামীর বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন : ফরহাদ মজহার
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম