শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অন্যের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়াকে বলা হয় অলট্রুইজম। মানব সভ্যতার ইতিহাসে এর একাধিক উদাহরণ রয়েছে। তবে এমনটা শুধু যে মানুষের মধ্যে দেখা যায়, তা নয়। সমাজ বা গোষ্ঠী তৈরি ও প্রতিপালনে মানুষের থেকে অনেকটাই এগিয়ে মৌমাছি, পিঁপড়ারা! এদের মধ্যে অলট্রুইজম দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া বাদুড় ও ভার্ভেট প্রজাতির বানরও বিপদে পড়লে নিজের কথা না ভেবে অন্যকে সাহায্য করে। কিন্তু বৃহত্তর স্বার্থে, দশের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্ম কি ব্যাকটিরিয়ার মতো ক্ষুদ্র জীবের মধ্যেও দেখা যায়?

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত জীববিজ্ঞানী সৌভিক ভট্টাচার্যের নতুন গবেষণা বলছে, ব্যাকটেরিয়ারাও শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে নিজেদের বলিদান দেয়। শুধু তা-ই নয়, ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ মৃত্যুর সম্মুখীন হয়ে বার্তাও পাঠায়। ঠিক যেন— ফর ইয়োর টুমরো, উই গিভ আওয়ার টুডে। সৌভিক, তার সহকর্মী ডেভিড ওয়াকার ও ল্যাবরেটরির মুখ্য গবেষক রাসিকা হার্শে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্মই শুধু পরীক্ষা করেননি, গোষ্ঠীর বাকি সদস্যদের পাঠানো শেষ বার্তাটাও পড়ে ফেলেছেন। এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে।

ব্যাকটেরিয়ার বলিদানের রহস্যের আরও গভীরে প্রবেশের আগে এই ক্ষুদ্র জীবকুলের অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স ধর্মে চোখ রাখা যাক। গোটা পৃথিবীর চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ারা। সংক্রমণ রুখতে লাগামছাড়া অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার এবং সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বিবর্তিত করা— ফল, রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ার উৎপত্তি।

ব্যাপারটা যদি দেখা যায় ব্যাকটিরিয়ার দিক থেকে? জীবজগতের সমস্ত সদস্যের ধর্ম হলো, নিজের প্রজাতিকে যে কোনও উপায়ে রক্ষা করা। এ ক্ষেত্রে ব্যাকটিরিয়ার অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ গড়ার তাগিদও সে কারণেই। এই পদ্ধতি খতিয়ে দেখতে গিয়েই খুলে গেছে তাদের সমাজবদ্ধতার এক নতুন দিক, অলট্রুইজম। অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচতে ব্যাকটিরিয়া একাধিক পদ্ধতি অবলম্বন করে, যার মধ্যে অন্যতম বায়োফিল্ম তৈরি করা। বায়োফিল্ম আসলে অসংখ্য ব্যাকটিরিয়ার সমাহারে তৈরি কলোনি। এই কলোনির মধ্যে ব্যাকটিরিয়ার বিপাকক্রিয়ার হার অনেকটাই কমে যায়। 

ব্যাকটিরিয়ার কলোনির অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় হলো, সোয়ার্মিং। একাধিক ব্যাকটিরিয়া যখন কোনও আপাতকঠিন বস্তুর উপরিভাগে ফ্লাজেলা নামক পায়ের সাহায্যে দৌড়ে পালিয়ে যায়, সেই ঘটনাকে বলা হয় সোয়ার্মিং। এমন ফ্লাজেলাযুক্ত ব্যাকটিরিয়ার কলোনিকে বলা হয় সোয়ার্ম। এই কলোনি বায়োফিল্মের মতো এক জায়গায় আটকে থাকে না। ২০১০ সালে রাসিকা হার্শের গবেষণাগারেই প্রথম প্রমাণিত হয়েছিল যে, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্ম অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষাপ্রাচীর গড়ে তোলে। তবে বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর অজানাই থেকে যায়। দেখা গিয়েছিল, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে সোয়ার্মের মধ্যে অনেক ব্যাকটিরিয়াই মারা যায়। এটা কি একেবারেই কোল্যাটারাল ড্যামেজ? না কি সোয়ার্মের মধ্যের এই ব্যাকটিরিয়ার মৃত্যুরহস্য অন্য?

অধ্যাপক হার্শের গবেষণাগারে যোগ দেওয়ার পরে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা শুরু করেন সৌভিক। জানা যায়, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্মের মধ্যে বেশ কিছু কোষ থাকে, যারা অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে মারা যায় সবার আগে। কিন্তু গোটা সোয়ার্মের অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স গড়ে তুলতে এই কোষগুলোর কি বিশেষ কোনও ভূমিকা রয়েছে?

এর পরে কয়েক বছরের গবেষণায় উঠে আসে এক চমকে দেওয়ার মতো তথ্য— এই বিশেষ কোষগুলো আসলে অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে সোয়ার্মের ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স, যারা নিজেরা মৃত্যুবরণ করে প্রথমেই, আর মৃত্যুর সময় গোটা সোয়ার্মকে পাঠায় বিপদ সম্পর্কে অ্যালার্ম। পরে সোয়ার্মের বাকি ব্যাকটিরিয়াকে আর মারতে পারে না অ্যান্টিবায়োটিক। গড়ে ওঠে গোষ্ঠীসুরক্ষা।

মৃত ব্যাকটিরিয়াগুলোর পাঠানো বার্তাকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় ‘নেক্রোসিগন্যালিং’। মারা যাওয়ার মুহূর্তে ব্যাকটিরিয়াগুলো এক বিশেষ প্রোটিন নিঃসরণ করে। নাম এসিআর-এ। এই প্রোটিন সোয়ার্মের বাকি সদস্য ব্যাকটিরিয়ার গায়ে বসে থাকা টিওএল-সি প্রোটিনের সঙ্গে জোট বাঁধে। টিওএল-সি হল এক ধরনের পাম্পবিশেষ। এদের কাজ ব্যাকটিরিয়ার মধ্যে ঢুকে পড়া অ্যান্টিবায়োটিককে চটজলদি পাম্প করে বার করে দেওয়া। তবে সাধারণত এই পাম্প বন্ধই থাকে। একে চালু করতে বাইরে থেকে সাহায্য প্রয়োজন। এসিআর-এ ঠিক সেই কাজটাই করে, জোট বাঁধার পরে পাম্প চালু করে দেয়। 

তবে শুধু পাম্প চালু করে বিষ বার করে দেওয়া নয়, বিষের প্রবেশও আটকায় এসিআর-এ। অ্যান্টিবায়োটিক পোরিন নামক প্রোটিনের সাহায্যে কোষে প্রবেশ করে, যা বন্ধ করে দেয় এসিআর-এ। এ ভাবেই বিপদ থেকে বাঁচতে বাকিদের প্রস্তুত করে কিছু স্বার্থত্যাগী ব্যাকটিরিয়া।

অলট্রুইজম ধর্মের জন্য রেজ়িসট্যান্স বেড়ে যাওয়া নিশ্চয়ই ব্যাকটিরিয়ার সুরক্ষাকবচ কীভাবে ভাঙা যাবে, সে বিষয়ে আরও তথ্য দেবে? সৌভিক জানালেন, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, তাঁদের গবেষণা অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স সমস্যার সমাধানে ভবিষ্যতে সহায়ক হবে। কিন্তু নেক্রোসিগন্যালিংয়ের গুরুত্বের পরিধি অনেকটাই বেশি। এই বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে অলট্রুইজ়ম আপাতদৃষ্টিতে বিবর্তনের সারভাইভ্যাল অব দ্য ফিটেস্ট তত্ত্বের সঙ্গে খাপ খায় না। বিবর্তনের ভাষায় ফিটনেস বা অস্তিত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকা বলতে বোঝায় রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বা জেনেটিক ফিটনেস। প্রত্যেক প্রাণীই চায় তার রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বাড়াতে, অর্থাৎ, সন্তান উৎপাদন করে টিকে থাকতে। সন্তানের মধ্যে প্রাণীর জিন প্রবাহিত হবে এবং তা একের পর এক জননচক্রের মাধ্যমে ভবিষ্যতে স্থায়িত্ব পাওয়ার পথে হাঁটবে। এ ক্ষেত্রে সমস্ত জিনই ‘সেলফিশ’। স্বার্থপরের মতোই প্রতিটি জিন চায় নিজেকেই শুধু টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু এই তত্ত্বে বাদ সাধে অলট্রুইজ়ম। নিজেকে বলিদান দিলে সেই প্রাণীটির জিনের তো আর টিকে থাকা হলো না। তা হলে?

অলট্রুইজমের ক্ষেত্রেও জিনের টিকে থাকাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব পায়। তবে একটি প্রজাতির একটি সদস্যের জিনকে নয়, সমগ্র গোষ্ঠীর সামগ্রিক জিনের এবং শেষ পর্যন্ত বিবর্তনের লড়াইয়ে গোটা প্রজাতির টিকে থাকাই গুরুত্ব পায়। বর্তমান পৃথিবীতে শুধু নিজেকে যোগ্যতর প্রমাণ করার চেষ্টায় মরিয়া না হয়ে বরং গোটা প্রজাতির অস্তিত্বের কথা ভেবে স্বার্থত্যাগ— মানবজাতিকে এই শিক্ষাই দেয় ছোট্ট ব্যাকটিরিয়ার আত্মবলিদান।

সূত্র : আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
১২ হাজার ৫০০ বছর পর 'ফিরে এলো' বিলুপ্তপ্রায় নেকড়ে
১২ হাজার ৫০০ বছর পর 'ফিরে এলো' বিলুপ্তপ্রায় নেকড়ে
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
শহরের বুনোফুলে মিলছে বিষাক্ত ধাতু, বিপদে মৌমাছি ও পরাগবাহী কীটপতঙ্গ
শহরের বুনোফুলে মিলছে বিষাক্ত ধাতু, বিপদে মৌমাছি ও পরাগবাহী কীটপতঙ্গ
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম