শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

সেন্ট্রালিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের পেন্সিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি ছোট্ট শহর। সেখানে রয়েছে বহু সংখ্যক কয়লা খনি। এই শহরের বাসিন্দারা এসব কয়লা খনিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করত। ধীরে ধীরে এই খনি ব্যবসা বিকশিত হতে থাকে। আর এই খনিগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা ব্যবসা-ব্যাণিজ্যের কারণে একসময় এই শহরটি য্ক্তুরাষ্ট্রের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে পরিণত হয়।

তবে অর্ধশতক বছর আগে শহর কর্তৃপক্ষের এক অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে আজ সবকিছুই ইতিহাস। এখন সেন্ট্রালিয়া মানেই মাটির নিচে জ্বলন্ত আগুনের কারণে পরিত্যক্ত এক ভুতুড়ে শহর। যে আগুন কোনোভাবেই নেভানো যাচ্ছে না।

এই আগুনকে বলা হচ্ছে শয়তানের আগুন! যে আগুনে পুড়ে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বাসিন্দারা পালিয়েছেন বহু আগেই। তারপরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। তবে পর্যটকরা ছুটছেন সেই আগুনে পোড়া শহর দেখতে।

কিন্তু কিভাবে সূত্রপাত হল এই আগুনের? চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস।

সেন্ট্রালিয়া শহরের গোড়া পত্তন ঘটে ষোল শতকের মাঝামাঝি ঔপনিবেশিক শক্তির হাত ধরে। তারা স্থানীয় উপজাতির কাছ থেকে পাঁচশ পাউন্ডের বিনিময়ে জমি কিনে নেন। তারাই মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রিডিং রোড নির্মাণ করেন। বর্তমানে সেই রাস্তাই সেন্ট্রালিয়ার প্রধান সড়ক, যা ‘রুট-৬১’ নামে পরিচিত।

ষোল শতকে সেন্ট্রালিয়া শহরের যাত্রা শুরু হলেও বিকাশ হয় মূলত উনিশ শতকের মাঝামাঝি। ১৮৫৪ সালে শহরে রেলপথ নির্মিত হয়, যা ছোট্ট এই জনপদকে মূল জনপদের সঙ্গে আরও নিবিড় যোগাযোগের সুযোগ করে দেয়। এরপর উনিশ শতকের শেষের দিকে কয়লা খনিগুলো আবিষ্কৃত হতে থাকে। এই কয়লা খনিই সেন্ট্রালিয়াকে দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পরিণত করে।  

ঔপনিবেশিকদের হাতে গোড়া পত্তনের সময় সেন্ট্রালিয়ার কোনও নির্দিষ্ট নাম ছিল না। ১৮৩২ সালে জনাথন ফাউস্ট নামে এক ব্যক্তি শহরে একটি সরাইখানা চালু করেন। তখন সেন্ট্রালিয়া রোরিং টাউনশিপ কাউন্টির অন্তর্ভূক্ত ছিল। তিনি সেন্ট্রালিয়ার প্রথম নাম দেন- বুলস হেড। সরাইখানাটি এই নামেই ছিল। এর  বছরদশেক পর বুলস হেড কিনে নেয় লোকাস্ট মাউন্টেন কোল অ্যান্ড আইরন কোম্পানি। এই কোম্পানির খনি প্রকৌশলী অ্যালেক্সান্ডার রে সেখানে পরিকল্পিতভাবে একটি শহর গড়ে তোলার চিন্তা করেন। তিনি বুলস হেড পাল্টে শহরের নাম দেন- সেন্টার ভাইল।

তবে ১৮৬৫ সালে এই নামের উপর ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের  নিষেধাজ্ঞা আসে। কারণ তারা এই নামে একটি পোস্টাল কোড অন্য শহরে আগে থেকেই বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে আবারও নাম বদলে ১৮৬৫ সালে শহরের নতুন নামকরণ করা হয় সেন্ট্রালিয়া।

সেন্ট্রালিয়ার বাসিন্দারা প্রথমদিকে অন্যান্য পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তবে ১৮৫৬ সালে কয়লা খনি আবিষ্কৃত হওয়ার পর মানুষের আয়ের মূল উৎসে পরিণত হয় শহরের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা ওই খনিগুলো। সেই সঙ্গে কাঠের বদলে শহরের সম্পূর্ণ জ্বালানির যোগানও শুরু হয় খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা থেকে। এক কথায় ছোট্ট এই শহরের সব কর্মকাণ্ড হয়ে ওঠে কয়লাকেন্দ্রিক। 

ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে বাসিন্দাদের সংখ্যা। হাতে গোনা কয়েকজন লোক থেকে ১৮৯০ সালে শহরের জনসংখ্যা এক লাফে প্রায় তিন হাজারে পৌঁছে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্রে পরিণত হয় এই শহর।

কিন্তু যেখানে অর্থ আছে সেখানে স্বার্থের সংঘাত থাকবে না তা কি হয়?  সেন্ট্রালিয়াতেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ১৮৬০ সালে মলি মাগুইরস নামে একটি গুপ্ত সংঘের আবির্ভাব হয় সেন্ট্রালিয়ায়। মূলত আয়ারল্যান্ডভিত্তিক এই সংঘটি খনি শ্রমিকদের মালিকের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলে। ঐতিহাসিক ডারলি বি জনসনের মতে, সে সময় শহরে ঘটে যাওয়া আলোচিত সব হত্যার সঙ্গে এই দলের সদস্যরা জড়িত ছিল। অভিযোগ রয়েছে, দলের সদস্যরা  শহরের প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেক্সেন্ডার রে এবং সেন্ট্রালিয়ার প্রথম যাজক ডেনিয়েল ইগনাইটাস ম্যাকডারমটকেও খুন করে। পরবর্তী সময়ে ১৮৭৭ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুপ্ত সংঘের বেশ কিছু নেতাকে ধরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়ার পর সেই অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে।

এরপর প্রায় এক শতাব্দী সুন্দরভাবে চলতে থাকে সেন্ট্রালিয়ার জীবনধারা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়লেও সেন্ট্রালিয়ার উপর খুব বেশি পড়েনি। কিন্তু ভীষণ ঝড়ের পূর্বে প্রকৃতি যেমন শান্ত রূপ ধারণ করে তেমনি প্রায় এক শতাব্দী শান্ত থাকার পর সেন্ট্রালিয়ার আকাশে দুর্যোগের মেঘ জমে ১৯৬২ সালের মে মাসে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সেন্ট্রালিয়া সম্পদশালী হলেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নেহায়েতই গরিব। শহরের বাসিন্দাদের  আবর্জনা ফেলার কোনো নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তারা পরিত্যক্ত কয়লা খনিকে ময়লার ভাগাড় হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। 

এছাড়া, যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলার কারণে শহরব্যাপী তীব্র গন্ধ এবং ইঁদুরের উৎপাত শুরু হয়। ফলে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় আসন্ন মেমোরিয়াল ডে ( যুক্তরাষ্ট্রের নিহত সেনা সদস্যদের স্মরণে মে মাসের শেষ সোমবার) উপলক্ষে শহর পরিষ্কার করা হবে।

সেই লক্ষ্যে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় সব ময়লা-আবর্জনা আগুনে পুড়িয়ে ফেলবে।

ঐতিহাসিক ডেভিড ডি কক এই পদক্ষেপকে সেন্ট্রালিয়ার মতো খনিজ শহরের জন্য একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। 

তিনিসহ একাধিক গবেষক মনে করেন, পরিচ্ছন্নতার এই উদ্যোগ থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। কারণ পুড়তে থাকা আবর্জনা বাতাসে উড়ে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রথমদিকে আগুন লাগার খবরে শহর কর্তৃপক্ষ ও বাসিন্দারা খুব বেশি আতঙ্কিত হয়নি। তারা বেশ কয়েকবার প্রচেষ্টা চালায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার। কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। ছড়িয়ে পড়া জ্বলন্ত আবর্জনার স্পর্শে আগুন পরিত্যক্ত খনি থেকে এর সঙ্গে যুক্ত কয়লা বোঝাই খনিতেও ছড়িয়ে পড়ে। আর সেখান থেকেই সেন্ট্রালিয়া পরিণত হতে শুরু করে জ্বলতে থাকা জীবন্ত এক অগ্নিকুণ্ডে।  

আগুন নেভানোর উপায় না দেখে খনির মালিকরা খনি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন। আগুনের শিখা শহরের নিচের কয়লা খনির অন্যান্য শাখাতেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। মাটির নিচে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। যা শহরের আবহাওয়া উত্তপ্ত করে তোলে। 

এছাড়া, পুড়তে থাকা কয়লার ধোঁয়ায় অতিরিক্ত কার্বন মনোক্সাইড নিঃসরণের ফলে বাড়ির মাটির নিচের ঘরগুলোর ছিদ্রপথে বিষাক্ত গ্যাস প্রবেশ করতে শুরু করে। বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে শহরের বাসিন্দারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পোড়া মাটির উত্তাপে শহরের রাস্তা-ঘাট ফেটে যায়। কোথাও কোথাও গভীর ফাটলের সৃষ্টি হয়। বাড়িগুলো হেলে পড়তে থাকে। আগুনের কারণে সৃষ্ট এই বিপদে শহরের বাসিন্দাদের কেউ কেউ শহর ত্যাগ করতে থাকে। আবার অনেকে আশায় বুক বেঁধে থেকে যায়। তবে দিনে দিনে পরিস্থিতি জটিল হতে শুরু করে।

একপর্যায়ে ১৯৯২ সালে মার্কিন কংগ্রেস পেন্সিলভেনিয়ার অন্যত্র শহরবাসীদের স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করে। বেশিরভাগ শহরবাসী এ প্রস্তাবে রাজি হলেও সাতজন মানুষ সেখান থেকে চলে যেতে অস্বীকৃতি জানান।

ওই বছরই বন্ধ করে দেওয়া হয় শহরের প্রধান সড়ক রুট-৬১। বাতিল করা হয় ডাক বিভাগ থেকে সেন্ট্রালিয়ার জন্য বরাদ্দ পোস্ট কোড। সেন্ট্রালিয়াকে বাঁচানোর চেষ্টা গত অর্ধশতকে বহুবার করা হলেও ভয়াবহ এই আগুন নেভানোর কোনো কিনারা করা যায়নি। কারণ শহরের চারপাশে শিরা-উপশিরার মতো ছড়িয়ে আছে অসংখ্য কয়লা খনি। কয়লা বোঝাই এই সুড়ঙ্গগুলোর কোনটিতে যে আগুন এখনো জ্বলছে তা খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। তাই সেন্ট্রালিয়া শহর আজও জ্বলছে। পরিবেশ সংরক্ষণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী- এ আগুন আরও এক শতাব্দী জ্বলার আশঙ্কা রয়েছে।

তবে এই আগুন সেন্ট্রালিয়া তার অধিবাসীদের কাছে দুঃখের কারণ হলেও বর্তমানে পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। শহরের ভেতর দাঁড়িয়ে থাকা কিছু ঘরবাড়ি, গির্জা আর বন্ধ করে করে দেওয়া সড়ক রুট-৬১ দর্শনার্থীদের আকর্ষণের অন্যতম কারণ।

সূত্র: হিস্ট্রি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
১২ হাজার ৫০০ বছর পর 'ফিরে এলো' বিলুপ্তপ্রায় নেকড়ে
১২ হাজার ৫০০ বছর পর 'ফিরে এলো' বিলুপ্তপ্রায় নেকড়ে
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
শহরের বুনোফুলে মিলছে বিষাক্ত ধাতু, বিপদে মৌমাছি ও পরাগবাহী কীটপতঙ্গ
শহরের বুনোফুলে মিলছে বিষাক্ত ধাতু, বিপদে মৌমাছি ও পরাগবাহী কীটপতঙ্গ
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম