শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২২

শুভ্রতায় সারা দিন

সুন্দর থাকার নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। যে কোনো বয়সেই মানুষ সুন্দর থাকতে পারে। এ জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন নিয়মমাফিক জীবনযাপন। তবে সেগুলো হলো- পুষ্টিসম্পন্ন খাবার গ্রহণ, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম এবং রূপচর্চা। এই তিন বিষয় মেনে চললে নিজেকে সুন্দর রাখা সম্ভব। এ জন্য ছোট ছোট কিছু দিকে খেয়াল, আর সামান্য যত্নেই হয়ে ওঠা যাবে অনন্যা।
Not defined
অনলাইন ভার্সন
শুভ্রতায় সারা দিন

শরতের দুই মাসের আবার দুই রকম মেজাজ। কখনো ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি, কখনো অসহনীয় গরম নিয়ে আসে ভাদ্র। কোথাও কোথাও এ মাস ‘তালপাকা ভাদ্র’ নামে পরিচিত। আবার এ ভাদ্রতেও ঝরে অবিশ্রান্ত বর্ষণ। তবে আশ্বিনে রাত তাড়াতাড়ি আসে। শীতল হতে থাকে আবহাওয়া। এক কথায়- স্বচ্ছ, নির্মল, মায়াবী এক ঋতুর নাম শরৎ। এমন দিনে কাজের প্রয়োজনে আমাদের ঘরের বাইরে যেতে হয়। আর এ সময়ে নিজের দিকে একটু খেয়াল না রাখলে ঘাম আর অস্বস্তিতে খুব সহজেই নিস্তেজ হয়ে পড়তে পারেন। তাই সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে কিছু বিষয়ের প্রতি। যে কাজগুলো করলে আপনি সারা দিন সতেজ ও ফুরফুরে অনুভব করবেন-

শরৎ বেলায় শুভ্রতার ছোঁয়া থাকুক দিনের শুরু থেকেই। তাই সকালে বের হওয়ার আগে প্রথমেই গোসল সেরে নিন। এতে আপনি যেমন নিজেকে পাবেন ফুরফুরে মেজাজে তেমনি কাজের শুরুতেই দিনটা হবে প্রাণচঞ্চল। গোসলের পানিতে একফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন; এটি আপনাকে প্রশান্তি দেবে।

আর হ্যাঁ, বলা হয় দিনের শুরুর খাবার- সারা দিনের জোগাড়। তাই সকালবেলায় অবশ্যই নাস্তা করে ঘর থেকে বেরোবেন। তবে সকালের নাশতায় ভারী তেল-চর্বি খাবার না রেখে হাল্কা পানীয় যেমন- কমলার জুস কিংবা মিল্ক সেক রাখতে পারেন। এটি আপনাকে একদিকে যেমন মুখরোচক খাবার দিচ্ছে, তেমনি আপনার শরীরকে দিচ্ছে সারা দিনের অ্যানার্জি। এ সময়ের খাবার হবে জলীয় ও হালকা মসলাযুক্ত। অতিরিক্ত তেল-মসলা দেওয়া তরকারি হজমে গ-গোল ও এসিডিটির সৃষ্টি করে। পেট পরিষ্কার না থাকলে তার প্রভাব পড়ে ত্বকে। ফুসকুড়ি, ব্রণ, র‌্যাশ দূরে রাখতে ঝোল তরকারি, সবজি, ডাল ও পর্যাপ্ত পরিমাণ সালাদ খান। ফল, সবজি ও সালাদ শরীরে পানি ধরে রাখতে সাহায্য করে; পেট পরিষ্কার রাখে এবং কর্মক্ষম রাখে শরীর। এ ছাড়া সারা বছর শরীর ও ত্বক সুস্থ রাখতে পানির বিকল্প নেই। গরমে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়। সারা দিনে ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন। সম্ভব হলে বেশি পানি খেতে ভালো না লাগলে ডাবের পানি, চিনি ছাড়া ফলের রস, ছানার পানি, টকদইয়ের ঘোল খেতে পারেন।

ভাদ্র-আশ্বিন এই দুই মাস মিলিয়ে শরৎকাল। তবে আশ্বিনের তুলনায় ভাদ্রে গরমের মাত্রা একটু বেশি হলেও রাতের দিকে তাপমাত্রা কমতে থাকে। শরতে বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির খেলায় আমাদের পোশাকও হতে হবে বৈচিত্র্যময়। এ সময় সুতি, ভয়েল, অ্যান্ডি কটনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কোটা ও ধুতি কাপড়ও রয়েছে তালিকায়। সুতি, লিনেন আর তাঁতে বোনা ফেব্রিকে অনায়াসেই আরাম খুঁজে পাবেন এই সময়ে। মসৃণ ফেব্রিক এ সময়ে শরীরে দেবে স্বস্তি। এই ঋতুতে বেশির ভাগ মেয়েরা বেছে নেয় শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ। যেটাই বেছে নেন না কেন, তা যেন আরামদায়ক ও হালকা রঙের হয়। এ সময় সাদা রঙের কাপড় হাল্কা গরমে বেশি পরতে পারেন; তবে কালো রঙের কাপড় না পরাই ভালো। এ সময় বেঁধে রাখা চুল ছেড়ে রাখার চেয়ে ভালো। এতে আপনার গরম তুলনামূলকভাবে কম লাগবে। এ গরমে কোথাও যেতে খোঁপা কিংবা পলিটেইল খুব সহজেই মানিয়ে যাবে।

এ ঋতুতে ত্বক ঘেমে যাওয়ার সমস্যা কম-বেশি সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এ ছাড়া ত্বকে র‌্যাশ, চামড়া ওঠা কিংবা লালচে ভাব এ সময়ে প্রায়ই চোখে পড়ে। তাই ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে সানক্রিম ব্যবহার করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ত্বকের ওপর নির্ভর করে সানক্রিমের মাঝেও পার্থক্য আছে। সেনসিটিভ, ওয়েলি কিংবা রুক্ষ ত্বকসহ সব ত্বকের জন্য এক ধরনের সানক্রিম ব্যবহার করা উচিত না। এতে ত্বকে সঠিকভাবে সানক্রিম কাজ করে না। তাই ত্বক বুঝে ব্যবহার করতে হবে। অনেকেই গরমে ঘামের জন্য সানক্রিম ব্যবহার করতে চান না। বরং এ সময় আরও বেশি সানক্রিম ব্যবহার করা প্রয়োজন। অন্যদিকে সানক্রিম ব্যবহার না করলে ত্বকে কালো দাগ আর তা থেকে ব্রণের মতোও সমস্যা তৈরি হয়ে থাকে। অন্যদিকে সানক্রিমের পাশাপাশি ফেসিয়ালও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ত্বকের যত্নে। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে দিনে দুইবার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে যাতে লোমকূপে ময়লা না জমতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে ন্যাচারাল ফেসিয়াল সবচেয়ে ভালো ত্বকের যত্নে। পাশাপাশি শরৎ বেলায় চুলের যত্নে তেলের বিকল্প নেই। প্রতিবার শ্যাম্পু করার আগে পাঁচ মিনিট ওয়েল ম্যাসাজ করে নিতে হবে। এতে চুলে পুষ্টি মেলে। চাইলে আপনি কন্ডিশনার করে নিতে পারেন। তবে তা যেন চুলের গোড়ায় না পৌঁছে, সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।

নিত্যদিনের টিপস...

* বাইরে বের হওয়ার আগে নরম সুতি কাপড়ে বরফের টুকরা জড়িয়ে নিন। হাল্কাভাবে মুখে ঘষুন। মুখের ত্বক বেশ স্পর্শকাতর হয়। তাই ত্বকে সরাসরি বরফ না ঘষাই ভালো। এরপর সানস্ক্রিন লাগান। সানস্ক্রিনের ওপর ব্রাশ দিয়ে কমপ্যাক্ট বা লুজপাউডার লাগান। দীর্ঘ সময় সতেজ থাকবে ত্বক।

* নিমপাতা সিদ্ধ করে পানি বোতলে ভরে ফ্রিজে রাখুন। গোসল শেষে দুই মগ পানিতে এক গ্লাস নিমপাতা সিদ্ধ পানি মিশিয়ে গায়ে ঢালুন। ঘামের দুর্গন্ধ অনেক কম হবে। আর যে কোনো ত্বকের সমস্যা দূরে থাকবে।

* আইস বক্সে ডাবের পানি দিয়ে বরফ বানিয়ে রাখুন। বাইরে থেকে ফিরে প্রথমে মুখ ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নিন। ডাবের আইস কাপড়ে জড়িয়ে মুখে ও হাতের খোলা অংশে ঘষুন। রোদে পোড়া দাগ হবে না।

* সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বাঁচতে কমপক্ষে এসপিএফ ৪০ সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। ঘামরোধক সানস্ক্রিন ব্যবহার করাও জরুরি, কারণ এতে ত্বক সতেজ থাকবে ও চিটচিটে হবে না। সূর্যালোকে দুই ঘণ্টার বেশি সময় থাকলে আবারও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। পানিতে নামলে পানিরোধক সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে এবং তা বাইরে যাওয়ার আধাঘণ্টা আগেই মেখে নিতে হবে। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ঠোঁট শুষ্ক ও পানিশূন্য করে ফেলে। লিপ বাম ব্যবহার ঠোঁটকে সূর্য থেকে রক্ষা করে।

এমন দিনে কেমন মেকআপ

এমন দিনে কোনো প্রকার আয়োজন ব্যতীত ত্বকে মেকআপ ব্যবহার না করা ভালো। এতে করে ত্বক ‘শ্বাস’ নিতে পারে। প্রয়োজন হলে ৪ ঘণ্টা পরপর মেকআপ তুলে ত্বকে ভালোভাবে ক্রিম লাগান। এরপর এভাবেই অন্তত ৩০ মিনিট রাখলে ভালো। এরপর দরকার হলে আবার হালকাভাবে মেকআপ লাগাতে পারেন।

 লেখা : ফেরদৌস আরা

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
গরমে সুস্থ থাকতে পাকা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ
গরমে সুস্থ থাকতে পাকা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ
যে মন্ত্রে ফিট থাকেন বিরাট কোহলি
যে মন্ত্রে ফিট থাকেন বিরাট কোহলি
বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক
বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক
প্রতিদিন কলা খেলে নিয়ন্ত্রণে আসবে ব্লাড প্রেসার!
প্রতিদিন কলা খেলে নিয়ন্ত্রণে আসবে ব্লাড প্রেসার!
চুল কেন ঝরে?
চুল কেন ঝরে?
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়
গর্ভপাতকালীন ছুটি দিচ্ছে আমিরাতের প্রতিষ্ঠানগুলো
গর্ভপাতকালীন ছুটি দিচ্ছে আমিরাতের প্রতিষ্ঠানগুলো
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম