শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

কার্টার-কিম সাক্ষাৎ, আটকে দিয়েছিল পারমাণবিক যুদ্ধ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কার্টার-কিম সাক্ষাৎ, আটকে দিয়েছিল পারমাণবিক যুদ্ধ

তিন দশক আগে, বিশ্ব এক পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল। কিন্তু জিমি কার্টারের উত্তর কোরিয়া সফর সবকিছু বদলে দেয়।

১৯৯৪ সালের জুনে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, উত্তর কোরিয়ার তৎকালীন নেতা কিম ইল সাং এর সঙ্গে আলোচনার জন্য পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছান। এটি ছিল এক নজিরবিহীন ঘটনা, কারণ ওইবারই প্রথমবার কোনো বর্তমান বা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন।

এই সফর ছিল কার্টারের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। অনেকের মতে, এটি অল্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ এড়াতে সাহায্য করেছিল, যা লাখ লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারত। এছাড়া, এটি পিয়ংইয়ং ও পশ্চিমাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের একটি যুগের সূচনা করেছিল। এর কোনো কিছুই হতো না যদি না কার্টার, তার কূটনৈতিক চালগুলো চালতেন।

জিমি কার্টার ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর ১০০ বছর বয়সে মারা যান।

উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ জন ডেলুরি বিবিসিকে বলেন, ‌কিম ইল-সাং এবং বিল ক্লিনটন একটি সম্ভাব্য সংঘাতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন এবং কার্টার সেই ফাঁকা স্থানটি পূরণ করেন। সঠিক সময় এগিয়ে এসে সফলভাবে একটি আলোচনার পথ খুঁজে বের করেন তিনি।’

১৯৯৪ সালের শুরুর দিকে, উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করা নিয়ে দুই দেশের আলোচনা চলাকালীন ওয়াশিংটন ও পিয়ংইয়ং-এর মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সন্দেহ ছিল যে চলমান আলোচনা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছিল। এর মধ্যেই উত্তর কোরিয়া ঘোষণা করে যে তারা ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক চুল্লি থেকে হাজার হাজার জ্বালানি রড পুনঃপ্রক্রিয়ার জন্য সরিয়ে নিতে শুরু করেছে।

এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার আগে হওয়া একটি চুক্তির লঙ্ঘন, যেখানে এমন পদক্ষেপের জন্য আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) পরিদর্শকদের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক ছিল। এছাড়াও উত্তর কোরিয়া আইএইএ থেকে সরে আসার ঘোষণা দেয়।

এতে ওয়াশিংটনের সন্দেহ বেড়ে যায়, তাদের ধারণা ছিল যে পিয়ংইয়ং সম্ভবত একটি অস্ত্র তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এতে মার্কিন কর্মকর্তারা পিয়ংইয়ং এর সঙ্গে আলোচনা বন্ধ করে দেন।

ওয়াশিংটন প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপের প্রস্তুতি নিতেও শুরু করে, যার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি। পরবর্তীতে কিছু সাক্ষাৎকারে, মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন যে তারা ইয়ংবিয়নে বোমা ফেলা বা একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার কথাও ভেবেছিলেন। যা কোরীয় উপদ্বীপে যুদ্ধ বাধানোর পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল ধ্বংস করে দিতে পারতো বলে তাদের ধারণা। এই উত্তেজনাকর পরিবেশেই কার্টার তার পদক্ষেপ নেন।

কিম ইল-সাং বহু বছর ধরে ব্যক্তিগতভাবে কার্টারকে উত্তর কোরিয়ায় আমন্ত্রণ জানিয়ে আসছিলেন।

১৯৯৪ সালের জুন মাসে, যখন কার্টার ওয়াশিংটনের সামরিক পরিকল্পনার কথা শুনলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ও চীনের (উত্তর কোরিয়ার প্রধান মিত্র) সঙ্গে আলোচনা করলেন, তখন তিনি অবশেষে কিমের আমন্ত্রণ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

কার্টার বিবিসিকে বলেন,‘আমরা যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে ছিলাম’। তিনি পরবর্তীতে মার্কিন সংবাদ মাধ্যম পিবিএসকে বলেন,‘এটি দ্বিতীয় কোরীয় যুদ্ধে পরিণত হতে পারত, যেখানে দশ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারত। পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ক্ষতিকর পদার্থের উৎপাদন চলতে থাকত, যদি আমাদের যুদ্ধ না হত।’

কার্টারের সফরটি ছিল কূটনৈতিক কৌশল এবং ঝুঁকি নেওয়ার একটি চমৎকার উদাহরণ। ওই সফরের সময় কার্টার তার কূটনৈতিক দক্ষতা ও সাহসিকতার পরিচয় দেন।

কার্টার প্রথমে কিম ইল সাং এর আন্তরিকতা যাচাই করতে একাধিক শর্ত দিয়েছিলেন, যার মধ্যে শেষটা ছাড়া সব দাবিই মেনে নেন কিম।

কার্টারের শর্তের মধ্যে ছিল তিনি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ডিমিলিটারাইজড জোন (ডিএমজেড) পাড়ি দিয়ে পিয়ংইয়ং যাবেন। ডিএমজেড এমন এক ভূখণ্ড, যা দুই কোরিয়ার মধ্যে একটি বাফার জোন হিসেবে কাজ করে।

কার্টার সে সময় বলেছিলেন, ‘তাদের (পিয়ংইয়ং) প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল যে গত ৪৩ বছর কেউ এমনটা করেনি, এমনকি জাতিসংঘের মহাসচিবকেও পিয়ংইয়ংয়ে যেতে বেইজিংয়ের মাধ্যমে যেতে হয়েছিল। আমি বললাম, ঠিক আছে, ‘তাহলে আমি যাব না’,’

কিম প্রথমে এতে রাজি না হলেও এক সপ্তাহ পর তার শর্ত মেনে নেন। কার্টারের পরবর্তী পদক্ষেপটি ছিল আরও কঠিন-তার উত্তর কোরিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে নিজের সরকারকে রাজি করানো।

উত্তর কোরিয়া বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মধ্যস্থতাকারী রবার্ট গ্যালুচি পরে বলেছিলেন, যে ‘একজন সাবেক প্রেসিডেন্টের হাতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ছেড়ে দেওয়া নিয়ে সবাই অস্বস্তি বোধ করছিল’।

প্রথমে কার্টার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি চাইলে, তারা তাকে কোনো সাড়া দেয়নি। কিন্তু তিনি দমে না গিয়ে, সরাসরি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে জানিয়ে দিলেন যে তিনি যাচ্ছেন, তা যা-ই হোক না কেন।

ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর তার সহায়ক হিসেবে সামনে আসেন, যিনি ক্লিনটনের কাছে পাঠানো কার্টারের বার্তা গ্রহণ করেন।

‘(আল গোর) আমাকে ফোন করে বলেছিলেন যে আমি যদি ‘আমি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’ বাক্যটি পরিবর্তন করে ‘আমি যাওয়ার প্রবণতা দেখাচ্ছি’ করি, তবে তিনি ক্লিনটন থেকে সরাসরি অনুমতি নিয়ে আসবেন…তিনি পরের দিন সকালে আমাকে ফোন করে জানান যে আমি যেতে পারব।’ অবশেষে সফরের অনুমতি মেলে।

গভীর সংশয়

১৯৯৪ সালের ১৫ জুন, কার্টার তার স্ত্রী রোজালিন, একটি ছোট দল ও টিভি ক্রু নিয়ে উত্তর কোরিয়া পাড়ি জমান। কিমের সঙ্গে দেখা করা ছিল কার্টারের জন্য একটি নৈতিক দোলাচল।

পিবিএসকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ৫০ বছর ধরে কিম ইল সাংকে ঘৃণা করতাম। আমি কোরীয় যুদ্ধের সময় প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি সাবমেরিনে ছিলাম, এবং আমার অনেক সহকর্মী সেই যুদ্ধে মারা গিয়েছিল, আমি মনে করি এটা তার অযথা উস্কানির কারণে হয়েছিল।’

‘তার ব্যাপারে আমার অনেক সন্দেহ ছিল। কিন্তু যখন আমি সেখানে পৌঁছালাম, তিনি আমাকে অত্যন্ত সম্মানজনকভাবে অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি বেশ কৃতজ্ঞ ছিলেন যে আমি এসেছি।’

তার পরের কয়েকদিন, কার্টার এবং তার প্রতিনিধিরা কিমের সঙ্গে বৈঠক করেন, পিয়ংইয়ংয়ের একটি দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেন এবং কিমের ছেলে কিম জং ইলের মালিকানাধীন একটি বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে (ইয়ট) সফর করেন।

কার্টার বুঝতে পারেন, তার ধারণাই ঠিক ছিল: উত্তর কোরিয়া ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক স্থাপনার ওপর মার্কিন সামরিক আক্রমণের ভয় পাচ্ছিল না, বরং তারা যুদ্ধের জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

তিনি বলেন, ‘আমি কিমের উপদেষ্টাদের কাছে সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চেয়েছিলাম তারা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কিনা। তারা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়েছিল, ‘হ্যাঁ, আমরা তা করছিলাম।’

‘উত্তর কোরিয়া তাদের দেশকে নিন্দিত হতে এবং তাদের নেতার অপমানিত হওয়া নিতে পারছিল না এবং তারা এর জবাব দিতে প্রস্তুত ছিল।’

‘আমি মনে করি, এই ছোট এবং আত্মত্যাগী দেশটির মানুষেরা তাদের দেশের নিন্দা এবং তাদের সম্মানিত নেতা যাকে তারা ‘গ্রেট লিডার’ হিসেবে ডাকে তার অপমান সহ্য করতে পারছিল না’।

‘নিজেদের সম্মান এবং অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য যে উত্তর কোরিয়ার মানুষ মৃত্যুসহ যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত ছিল, যা আমার মতে এক ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারত’ জানান তিনি।

কার্টার ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে কিছু দাবি এবং নিজের কিছু প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এর মধ্যে ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা পুনরায় শুরু করা, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু করা, একে অপরের দেশ থেকে সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করা এবং উত্তর কোরিয়ার ভূখণ্ডে সমাহিত মার্কিন সেনাদের দেহাবশেষ উদ্ধার করার উদ্যোগ নেয়া।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা
শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান
হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান
শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প
শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প
আলোচনা রোমে, মধ্যস্থতায় ওমান: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক শনিবার
আলোচনা রোমে, মধ্যস্থতায় ওমান: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক শনিবার
অবিলম্বে ‘গাজাযুদ্ধ’ বন্ধের দাবিতে ইসরায়েলিদের গণস্বাক্ষর
অবিলম্বে ‘গাজাযুদ্ধ’ বন্ধের দাবিতে ইসরায়েলিদের গণস্বাক্ষর
কাশ্মীরকে ‌‘গলার শিরা’ বলল পাকিস্তান, ভারতের নিন্দা
কাশ্মীরকে ‌‘গলার শিরা’ বলল পাকিস্তান, ভারতের নিন্দা
ফিলিপাইনে ড্রেজার ডুবিতে চারজনের মৃত্যু
ফিলিপাইনে ড্রেজার ডুবিতে চারজনের মৃত্যু
রুশ চাপের মুখে প্যাট্রিয়ট কেনার প্রস্তাব ইউক্রেনের
রুশ চাপের মুখে প্যাট্রিয়ট কেনার প্রস্তাব ইউক্রেনের
সর্বশেষ খবর
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট টেস্টের টিকিটের দাম জানালো বিসিবি
সিলেট টেস্টের টিকিটের দাম জানালো বিসিবি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

২৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুর হাইক্কার খাল দখলমুক্ত করার ঘোষণা ডিএনসিসি প্রশাসকের
মোহাম্মদপুর হাইক্কার খাল দখলমুক্ত করার ঘোষণা ডিএনসিসি প্রশাসকের

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে যুবলীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৫ জন
চট্টগ্রামে যুবলীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৫ জন

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাবির সিন্ডিকেট পদে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক, অপসারণ দাবি
রাবির সিন্ডিকেট পদে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক, অপসারণ দাবি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা
শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
চকরিয়ায় বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্রবার ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান
হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে সৎ পিতা আটক
বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে সৎ পিতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে
২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়
জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং
চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’
গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি এখন কী করবে
বিএনপি এখন কী করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর উত্তাপ
আলোচনার পর উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার
যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন
ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমীর ফেরা না ফেরা
মৌসুমীর ফেরা না ফেরা

শোবিজ

প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর
অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত
রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত
মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ
জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

সম্পাদকীয়

ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিতর্কে উর্বশী...
ফের বিতর্কে উর্বশী...

শোবিজ

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

শোবিজ

হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

সম্পাদকীয়

ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার
ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার

শোবিজ

এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা
এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা

শোবিজ

উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ
উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ

শোবিজ

এক লিগে তিন অধিনায়ক
এক লিগে তিন অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের অপেক্ষায়
ইতিহাসের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে