শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

সম্প্রতি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করেছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। দেশটির জাতীয় সংসদ তথা রাজ্যসভা ও লোকসভায় সংসদ সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সংগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে আইনটি পাস হয়।

এরই মধ্যে এই আইনটি অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এ নিয়ে শোনা যাচ্ছে অনেক আলোচনা-সমালোচনাও। এমনকি আইনটি নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি রাজ্যে সহিংস আন্দোলনের কথাও এসেছে গণমাধ্যমে। 

এছাড়াও শোনা যাচ্ছে, এই আইনটি পাসের কারণে বাংলাদেশসহ ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।

আসলেই কি ভারতের এই আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ আছে? এই প্রশ্নের দ্ব্যর্থহীন জবাব ‘না’। তাছাড়া, ভারতে নাগরিকত্ব চাইছেন এমন বাংলাদেশির সংখ্যা খুবই কম।

আমাদের এই দুই দেশের মধ্যে যেটা হচ্ছে, তা হল বিভিন্ন কারণে মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে। আর এর অন্যতম কারণ সীমান্তে নিরাপত্তাজনিত দুর্বলতা।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে বসবাসকারী মানুষের সীমানা পেরিয়ে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। তাদের কেউ কেউ আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করছে। এছাড়া, কেউ কেউ অবৈধ ব্যবসা এবং গবাদিপশু পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।

তবে, যখন স্থায়ী নাগরিকত্ব চাওয়ার বিষয়টি সামনে আসে, তখন কতজন বাংলাদেশি সত্যিকার অর্থে ভারতীয় নাগরিক হতে চায় তার কোনও পরিসংখ্যান আজ পাওয়া যায় না। অথচ ভারতে গড়পড়তাভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা একটি বড় ফ্যাক্টর। যুগান্তকারী অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ দিচ্ছে। বহুসংখ্যক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষ বিশেষত হিন্দুরা ভারতে স্থায়ী হতেও আগ্রহী নয়। তারপরও ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের হৈচৈ অপ্রয়োজনীয়। বরং এটা বাংলাদেশের জন্য উৎপাদনশীল (কাউন্টার-প্রোডাক্টিভ) হবে।

যদিও ভারতের প্রায় সব বিরোধী রাজনৈতিক দল এই বিলটি পাসের বিরোধিতা করছে। কিন্তু একটি মজার বিষয় হল, কংগ্রেস নেতৃত্বধানী বিরোধী রাজনৈতিক জোট এই সংক্রান্ত আইন বিগত কয়েক বছর আগে পাস করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা অভ্যন্তরীণ বাধার কারণে তা করতে পারেনি।

প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর চেয়ে এই বিলটি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যাই বেশি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ অহেতুক এই আইনের সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে।

এটাও বলা হয় যে, বিলটি পশ্চিমবঙ্গ কেন্দ্রিক বেশি, কারণ ক্ষমতাসীন বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে চির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিতাড়িত করার লক্ষ্য নিয়েছে।

ত্রিপুরায় নতুন সরকার গঠনের পর, ত্রিপুরা রাজ্য সরকার ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট অগ্রগতি হয়েছে। নতুন নাগরিকত্ব আইনটি ক্ষমতাসীন বিজেপির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় করা হয়েছে।

নাগরিকত্বের অধিকার বিশ্বজুড়েই একটি বিতর্কিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশগুলো যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাক থেকে শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কঠোর করেছে।

এসব শরণার্থী নিজ দেশের সংঘাত থেকে বাঁচতে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সের মতো দেশে যেতে অসাধু মানব পাচারকারীদের মোটা অঙ্কের অর্থ প্রদান করছে। সমুদ্র পথে এসব দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রেই মারা যাচ্ছে, নয়তো সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলির মুখে পড়ছে। এ সংক্রান্ত বেশির ভাগ গল্পই আমাদের অজানা। 

এমনকি তুরস্কও সিরিয়া থেকে শরণার্থী প্রবাহ ঠেকাতে বিধিনিষেধ জারি করেছে। যদিও এই মানুষগুলো একই ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর। তথাপি তারা অভ্যন্তরীণ আশঙ্কায় সিরিয়ার এসব শরণার্থীদের গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশই ব্যত্ক্রিম। যারা বিশ্বের একমাত্র দেশ হিসেবে অতি সহানুভূতিশীতার পরিচয় দিয়ে শরণার্থী ঢলকে স্বাগত জানিয়েছে। যারা বিভিন্ন রকমের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সত্ত্বেও মিয়ানমারের ১২ লাখেরও বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, তেল সমৃদ্ধ উপসাগরীয় দেশগুলোও মুষ্টিমেয় রোহিঙ্গা, যারা বাংলাদেশ থেকে সেসব দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে থাকার অনুমতি দেয়নি।

মুষ্টিমেয় এসব রোহিঙ্গা, যারা সৌদি আরবের মতো দেশে ধনী দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি। তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

ভারত শরণার্থী সংক্রান্ত কনভেনশন ১৯৫১ ও ১৯৬৭ এর স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। এছাড়াও, এ সংক্রান্ত তাদের জাতীয় তথা নিজস্ব নীতিমালাও নেই। বিশ্বের সব শরণার্থীকেই ‘অবৈধ’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। ভারত শরণার্থীদের গ্রহণে ইচ্ছুক। তবে এক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হচ্ছে- নিজ দেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদেরকে অবশ্যই ফিরে যেতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসী ও শরণার্থী কমিটির তথ্যানুসারে, ইউএনএইচসিআর’র মাধ্যমে ভারত সাড়ে ৪ লাখের বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ২ লাখ শরণার্থী এসেছে অপ্রতিবেশি রাষ্ট্র থেকে।

২০১৫ সালে ভারত সরকার এ জাতীয় শরণার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী ভিসা দিয়ে বৈধ করেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিল, ‘বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাগরিকদের পাসপোর্ট (ভারতে প্রবেশ) আইন ১৯২০ এবং পররাষ্ট্র আইন, ১৯৪৬ থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে বিশেষত, ‘হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান, জৈন, পারসি এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কথা উল্লেখ করা হয়, যারা ধর্মীয় নিপীড়ন ও নির্যাতনের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। তবে এই সুবিধা তারাই পাবেন যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে।

ভারত সরকারের মতে, বিদ্যমান নাগরিকত্ব আইনের ৫ ও ৬ ধারায় ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ছাড়াই যে কোনও শ্রেণির অভিবাসীর ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের আইনি বিষয়ের অধিকার দেওয়া আছে। এই বিধানের আওতায় কয়েকশ’ মুসলমানকে গত কয়েক বছরে ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে।

ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল ও বাংলাদেশ
ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বাংলাদেশ সুবিবেচনাহীনভাবে সমালোচকের ভূমিকায় অবতরণ করেছে, যা সত্যিকার অর্থেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

আগমাী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের শ্রেণিভুক্ত হওয়ার পথে। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ এর আর্থ-সামাজিক সূচকগুলো ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ ২০২০-২১ মেয়াদে ৮ শতাংশেরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নাগরিকদের জীবনের মান সূচকও সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে। শুধু তা-ই নয়, এই অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন দক্ষ শ্রমিকের গড় বেতনও সর্বোচ্চ।

সুতরাং বাংলাদেশ তার নাগরিকদের কর্মসংস্থান চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে এর অর্থনীতি পরিচালনার জন্য জনশক্তি আমদানির প্রয়োজন হবে।

যেহেতু এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি অন্যতম, তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনও সদস্যই ভারতে নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী হবেন না।

বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় এখানকার সমাজে ভালভাবে বসবাস করছে এবং নিজের বাংলাদেশি পরিচয়ের অংশ হতে পেরে গর্বিত মনে করে তারা। আগামীতে ভারতের নাগরিকত্ব নিতে বাংলাদেশি কাউকে খুঁজেই পাওয়া যাবে না।

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে যে শোরগোল চলছে তা একান্তই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

বাংলাদেশের কিছু স্বাধীনতা বিরোধী দল এবং সংগঠন অহেতুকভাবে এই বিষয়টি নিয়ে মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। উদ্ভূত পরিস্থতিতে বর্তমানে প্রয়োজন সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি উপাদানগুলোকে কাজে লাগানোর সুযোগ না দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়
পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়
কানে তার সিনেমা দেখানো হবে, তবে তিনি দেখবেন না!
কানে তার সিনেমা দেখানো হবে, তবে তিনি দেখবেন না!
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম