শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

যেভাবে ভিয়েতনাম ছেড়ে পালিয়েছিল মার্কিন সেনারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে ভিয়েতনাম ছেড়ে পালিয়েছিল মার্কিন সেনারা

১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল। ভিয়েতনাম যুদ্ধ প্রায় শেষের পথে। উত্তর ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট বাহিনী দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সায়গনের উপকন্ঠে পৌঁছে গেছে। তিন দিক থেকে তারা ঘিরে রেখেছে পুরো নগরী। অবশিষ্ট মার্কিন সেনাদের সায়গন ছাড়ার নির্দেশ দেয়া হলো।

ক্যাপ্টেন স্টু হেরিংটন এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারেন চল্লিশ বছর আগে ৩০ এপ্রিলের সেই দিনটির কথা। 'আমরা আর মাত্র ছয়জন সেখানে আছি। মেরিন সেনাদের বাদ দিয়ে যারা তখনো দূতাবাসের দেয়ালগুলো পাহারা দিচ্ছে। তারপর আমি একসময় দূতাবাস ভবনের ছাদের দিকে তাকালাম। দেখলাম একটা হেলিকপ্টার সেখান থেকে উড়ে যাচ্ছে। তখন আমি ভাবলাম, আমারও কি ওই হেলিকপ্টারে পালিয়ে যাওয়া উচিত ছিল?" 

সায়গনের মার্কিন দূতাবাসে তখনো বহু মানুষ উদ্ধারের অপেক্ষায়। তাদের মধ্যে আছেন কয়েকশো দক্ষিণ ভিয়েতনামী, যারা মার্কিনীদের সহায়তা করেছে। কিন্তু এদের রেখেই নিজের পালানোর কথা ভাবতে হলো ক্যাপ্টেন স্টু হেরিংটনকে। 

ভিয়েতনামে যে আমরা কত জীবন অপচয় করেছি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমাদের বাধ্য হয়ে ভিয়েতনাম ছেড়ে পালাতে হচ্ছে। সেই মূহুর্তে অবশ্য এসব ভাবনা আমার মাথায় কাজ করছিল না। কারণ তখন আমরা পালানোর আয়োজন নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। এসব ভাবনা ফিরে আসলো পরে। এই পুরো ভিয়েতনাম যুদ্ধের মানেটা কি দাঁড়ালো, কি ভীষণ ট্রাজিক এবং দুঃখজনক পুরো ব্যাপারটা, একেবারে শেষ মূহুর্তে সেই চিন্তা করছিলাম আমরা। 

ভিয়েতনাম যুদ্ধে উত্তরের কমিউনিস্ট বাহিনীর বিরুদ্ধে মার্কিন বাহিনী যে পরাজিত হতে যাচ্ছে, সেটা এর কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই বুঝতে পারছিলেন, ক্যাপ্টেন স্টু হেরিংটন। কমিউনিস্ট বাহিনী তখন সায়গনের কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে পৌঁছে গেছে। হাজার হাজার মানুষ পালাচ্ছে। যদি সায়গনের পতন হয়, তাহলে মার্কিনীদের সহকর্মী ভিয়েতনামীদের ভাগ্যে কি ঘটবে, সেটা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লেন স্টু হেরিংটন। 

কারণ যেসব ভিয়েতনামী মার্কিনীদের সহায়তা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কমিউনিস্টদের নির্মম প্রতিশোধের ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। সায়গনের মার্কিন দূতাবাসের কূটনীতিকরা তাদের প্রস্থানের যে পরিকল্পনা তৈরি করেছেন, সেখানে এই ভিয়েতনামীদের ব্যাপারে কি করা হবে, তার কোন উল্লেখ নেই। স্বাভাবিকভাবেই স্টু হেরিংটন এবং সেনাবাহিনীর অন্য কর্মকর্তারা এদের ভাগ্য নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লেন: "সে সময় ভিয়েতনামে আমাদের রাষ্ট্রদূত ছিলেন গ্রেয়াম মার্টিন। আর সবার মত তিনিও কিন্ত তখন পর্যন্ত ঘটনার গুরুত্ব আর সেখান থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেয়ার প্রয়োজন মোটেই বুঝতে পারছিলেন না বা বুঝলেও তা স্বীকার করতে চাইছিলেন না। 

ইভাকুয়েশন শব্দটা তখন কেউ ভুলেও উচ্চারণ করছে না। কারণ কূটনীতিকরা মনে করছিলেন, এরকম উদ্ধার অভিযানের কথা ভাবা মানেই হচ্ছে নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া। এরকম চিন্তাকে মোটেই প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। 

আমি তখন আমার অধিনায়ককে বললাম, আমাদেরই এখন একটা নাটকীয় কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ দূতাবাসের লোকজনের যে পরিকল্পনা, সেটার ওপর আমরা নির্ভর করতে পারি না। সায়গনে শেষ দশ-বারোদিন সময় আমাদের বার বার নিয়ম ভেঙ্গে অনেক কিছু করতে হয়েছে। দূতাবাসের পেছন দিয়ে সবার অগোচরে কিভাবে দূতাবাসের ভিয়েতনামী কর্মীদের পাচার করা যায়, তার পথ খুঁজতে হয়েছে। কারণ আমরা মনে করেছি, এই ভিয়েতনামীদের প্রতি আমাদের একটা দায় আছে। 

দূতাবাসের যে পরিকল্পনা, সেখানে এই ভিয়েতনামীদের ব্যাপারে কি করা হবে, তার কোন উল্লেখই ছিল না। আমরা সেটা হতে দিতে পারি না। তাই আমরা নিজেদের মতো করে এই পদক্ষেপ নিলাম। 

সায়গন থেকে সবাইকে আকাশপথে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ার যে পরিকল্পনা, তার সাংকেতিক নাম দেয়া হয়েছিল অপারেশন ফ্রিকোয়েন্ট উইন্ড। পেন্টাগন থেকে শেষ পর্যন্ত এই সংকেত এলো ২৯ এপ্রিল বিকেলে।
দূতাবাসের গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকেই প্রথম যে বিষয়টা আমার চোখে পড়ল, তা হলো সেখানে প্রচুর লোক। পুরো কম্পাউন্ড জুড়ে, প্রত্যেকটি বিল্ডিং এ, প্রত্যেকটি অফিসে গিজ গিজ করছে মানুষ। প্রায় আড়াই হাজার মানুষ, এদের বেশিরভাগই ভিয়েতনামী।

পুরো মার্কিন দূতাবাস কম্পাউন্ড জুড়ে তখন চরম বিশৃঙ্খলা। এর মধ্যে কিভাবে তারা উদ্ধার অভিযানের পরিকল্পনা করলেন? 

AFP প্রেসিডেন্টের প্রাসাদের সামনে গেরিলাদের ট্যাংক- মার্কিন মেরিন বাহিনীকে অনেক চতুর কৌশল নিতে হয়েছে। গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে, গাড়ি পার্কিং এর জায়গাটাকে আমরা একটা ল্যান্ডিং জোনে রূপান্তরিত করেছি। ভিড় সামলানোর যত কায়দা-কৌশল, তার সবকিছু আমাদের অবলম্বন করতে হয়েছে। দূতাবাস কম্পাউন্ডের দেয়ালগুলো সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হয়েছে। 

মার্কিন নৌবাহিনীর বিমানবাহী জাহাজ ইউএসএস মিডওয়ে তখন ভিয়েতনামের উপকূলের দিকে ছুটছে। তবে এই জাহাজে তখন যুদ্ধবিমানের পরিবর্তে বহন করা হচ্ছে অনেকগুলো হেলিকপ্টার। নৌবাহিনীর অফিসার ভার্ণ জাম্পার ছিলেন সেই জাহাজে। 

আমেরিকার বিমানবাহী জাহাজ 'ইউএসএস মিডওয়ে' থেকে যত হেলিকপ্টার উঠছিল আর নামছিল, সেগুলোর দায়িত্বে ছিলাম আমি। ‌আমিই ছিলাম এই পুরো অপারেশনের কর্তা। 

সায়গন বিমানবন্দরের রানওয়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই উদ্ধার অভিযানে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা ছাড়া বিকল্প নেই। আমরা আমাদের এয়াফোর্স ক্রুদের বললাম, তারা কেবল দিনের বেলাতেই বিমান নিয়ে উড়তে পারবে। রাতে বিমান চালানো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই নিয়ম আমাদের ভাঙ্গতে হয়েছিল। সুর্যাস্তের পর সারারাত ধরে এসব বিমানে লোক আনা হয়েছে।

পার্কিং এরিয়াটা রাতে অন্ধকার থাকতো। তাই আমরা রাতে যেটা করতাম সেটার চারপাশে বৃত্তাকারে গাড়িগুলো পার্ক করতাম। যখন হেলিকপ্টার সেখানে নামতে আসতো, তখন আমরা গাড়িগুলোর হেডলাইট অন করে জায়গাটা আলোকিত করতাম। কিন্তু একটা পর্যায়ে গাড়ির তেল ফুরিয়ে গেল। তখন আমরা দূতাবাসের ছাদে একটা স্লাইড প্রজেক্টার বসিয়ে সেটা চালু করলাম। 

আপনি হয়তো জানেন, একটা স্লাইড প্রজেক্টারের মধ্যে স্লাইড না থাকলে, সেখান থেকে কিন্তু বিরাট একটা চৌকোনা আলো বিচ্ছুরিত হয়। আমরা হেলিকপ্টার অবতরণের জায়গাটা এভাবেই আলোকিত করলাম। আমাদের ক্ষুদ্র দলটাকে তখন এরকম বহু রকম অভিনব কৌশল নিতে হয়েছে। এত বেশি হেলিকপ্টার যাওয়া আসা করছিল যে, আমরা সেগুলো নামতে দিতে গিয়ে হিমসিম খাচ্ছিলাম। একটা পর্যায়ে আমি গুনে দেখেছি, আমাদের জাহাজ ঘিরে উড়ছিল ২১টি হেলিকপ্টার। এরা সবাই জাহাজে অবতরণের জন্য জায়গা খুঁজছিল। এর সবগুলোই যে মার্কিন বাহিনীর হেলিকপ্টার তা নয়। 

মার্কিনীদের দক্ষিণ ভিয়েতনামী সহযোগীরাও যে তখন যে যা পারছে তাতে চড়ে চড়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ইউএসএসমিডওয়ের দিকে ছুটছিল, এটা কি সত্যি? হ্যাঁ, এটা সত্যি। অনেক হেলিকপ্টারের জ্বালানি প্রায় ফুরিয়ে আসছিল। যদি এর মধ্যে কোন একটা জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে জাহাজের ডেকে বিধ্বস্ত হতো, তাহলে কিন্তু বহু লোক মারা যেতে পারতো। কিন্তু আমি আপনাকে বলতে পারি, একজন মানুষও মারা যায়নি। সেখানে অনেক ছোট বাচ্চা ছিল। এরা ফ্লাইট ডেকের ওপর দিয়ে ছোটাছুটি করছিল। কিন্তু তাদের সবাই অক্ষত ছিল। এটা আসলেই বিস্ময়কর এক ঘটনা। 

আকাশ পথে যখন হেলিকপ্টারগুলো উড়ে আসছে, তখন আরও হাজার হাজার মানুষ তীরে এসে ভিড় করেছে। এরা অনেকে জেলে নৌকায় চড়ে পর্যন্ত দক্ষিণ চীন সমুদ্রে নোঙর করা মার্কিন যুদ্ধজাহাজের দিকে যাচ্ছে। 

হেলিকপ্টার কিন্তু ভীষণভাবে কাঁপে, এবং প্রচুর শব্দ তৈরি করে। যারা কোনদিন হেলিকপ্টারে চড়েন নি, তারা কিন্তু ভয় পাবেন। এই যে শত শত লোক হেলিকপ্টারে চড়ে আসছিল, তাদের চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছিল, তারা কতটা বিচলিত। এরা নিজেদের দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে, কিন্তু তারা জানে না, তাদের সামনে কি আছে।

ইউএসএস মিডওয়ে যখন এরকম পালিয়ে আসা মানুষে পরিপূর্ণ, তখন সেখানে হেলিকপ্টার অবতরণের মতো ফাঁকা জায়গা খুঁজে পাওয়াও কষ্টকর হয়ে পড়ল। তখন জ্বালানি ফুরিয়ে গেছে, এমন কিছু হেলিকপ্টার তাদের সমুদ্র ফেলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হল। অনেক হেলিকপ্টার আমাদের জাহাজ থেকে ঠেলে সমুদ্রে ফেলে দিতে হয়েছে। এর মধ্যে একটা ছিল চিনুক হেলিকপ্টার। যত হেলিকপ্টার আমরা সাগরে ফেলে দিয়েছিলাম, তার মূল্য হবে আনুমানিক সত্তুর লক্ষ ডলার। না, আমাদের মনে কোন দ্বিধা ছিল না। আমাদের যে কোন একটা এইচ ফিফটি থ্রী হেলিকপ্টারে গড়ে ৫০ জন লোক থাকে। আমরা তখন ভাবছি, একটা হেলিকপ্টারের মূল্য হচ্ছে ৫০টা মানুষের জীবন। কাজেই আমাদের কারও মনেই কোন দ্বিধা ছিল না। 

৩০ এপ্রিল ভোরে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এক নতুন নির্দেশ এসে পৌঁছাল। মার্কিন মেরিন কমান্ডোদের বলা হলো, ভিয়েতনামী সহকর্মীদের উদ্ধারের চেষ্টা বাদ দিয়ে তাদের এখন প্রত্যেক মার্কিন নাগরিককে নিয়ে সায়গন ছাড়তে হবে। 

মার্কিন দূতাবাসে তখনো ৪২০ জন ভিয়েতনামী উদ্ধারের অপেক্ষায়। তখন ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে। নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে স্টু হেরিংটন সবাইকে ফেলে রওনা হলেন ছাদে অপেক্ষমান এক হেলিকপ্টারের দিকে: 'আমি একটা অযুহাত খুঁজে বের করলাম। আমি বললাম, আমাকে প্রস্রাব করতে যেতে হবে। আমি দূতাবাস ভবনের ভেতরে ঢুকে ছাদে উঠলাম। সেখানে একটি হেলিকপ্টার ছিল। সেই হেলিকপ্টারেও ৫০ জনের মতো ভিয়েতনামীর জায়গা হতে পারতো। কিন্তু ভোর সাড়ে ৫টায় এটি আকাশে উড়ল আমিসহ পাঁচজনকে নিয়ে। তখনো ৪২০ জন ভিয়েতনামী দূতাবাসে উদ্ধারের অপেক্ষায় আছে। 

দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক কূটনীতিকও সেখানে আছেন। এরা সবাই পার্কিং লটে অপেক্ষা করছে। কিন্তু তাদের রেখেই প্রায় শূন্য এক হেলিকপ্টারে আমরা সেখান থেকে চলে এলাম। সায়গনের ওপর দিয়ে যখন তাদের হেলিকপ্টার উড়ে যাচ্ছে, তখন স্টু হেরিংটনের কাছে তখন স্পষ্ট হয়ে গেছে, ভিয়েতনাম যুদ্ধে তাদের চরম পরাজয় ঘটেছে। যুদ্ধে তার বহু সহকর্মীকে হারিয়েছেন। এখন ভিয়েতনামী সহকর্মীদের বিপদের মুখে ফেলে তাদের পালাতে হচ্ছে। তার সেই মূহুর্তের অনুভূতি কেমন ছিল? 

আমার নিজেকে অসুস্থ মনে হচ্ছিল। আমার মন এতটাই বিক্ষিপ্ত ছিল যে, আমার ভীষণ খারাপ লাগছিল। এই লোকগুলোকে আমি কথা দিয়েছিলাম, তাদের সবার ব্যবস্থা করে তারপর আমি দূতাবাস ছাড়বো। সারারাত ধরে বহুবার আমি তাদের এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই কথা আমরা রাখিনি। 

ভিয়েতনাম যুদ্ধের ওই শেষ কয়েকদিনে সাত হাজারের বেশি মানুষকে হেলিকপ্টারে উদ্ধার করা হয়েছিল সায়গন থেকে। সেদিন যারা এই উদ্ধার অভিযান চালিয়েছিলেন, তাদের বীরত্বগাঁথা কিন্তু ঢাকা পড়ে গেল মার্কিনীদের গ্লানিময় পরাজয়ের খবরের আড়ালে। 

সায়গনের মার্কিন দূতাবাস কম্পাউন্ড থেকে শেষ মার্কিন হেলিকপ্টার আকাশে উড়ার কয়েকঘন্টার মধ্যে সেটি দখল করে নিল কমিউনিস্ট বাহিনী। সেদিনই কমিউনিস্টরা সায়গনের নতুন নামকরণ করল 'হো চি মিন সিটি'। 'তাদের রেখেই আমরা সেখান থেকে চলে এলাম। ওদের দেয়া কথা আমি যে রাখতে পারিনি, সেটা ছিল খুবই বেদনাদায়ক। এটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বিষাদময় ঘটনা। 

স্টু হেরিংটন এবং ভার্ণ জাম্পার, দু'জনেই মার্কিন সামরিক বাহিনীতে সফল ক্যারিয়ার শেষে অবসর নিয়েছেন। ভার্ণ জাম্পার এখন সান ডিয়েগোতে ইউএসএস মিডওয়ে মিউজিয়ামে পর্যটকদের জন্য ট্যুর গাইড হিসেবে কাজ করেন। সূত্র: বিবিসি।

বিডি প্রতিদিন/২৮ ডিসেম্বর ২০১৭/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়
পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়
সর্বশেষ খবর
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল