শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩

চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি অসুখ। মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগ এটি। স্ট্রোক দু ধরনের। 

১. ইসকেমিক স্ট্রোক
২. হেমোরেজিক স্ট্রোক

ইসকেমিক স্ট্রোক- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমে যায়। ফলে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট হয়ে যায়। শুরুতে কোষগুলো রক্ত চলাচল কমে গেলেও বেঁচে থাকতে পারে। একটা নিদিষ্ট সময় পর কোষগুলো মারা যায়। একে বলে কোর। কোরের চার পাশে মস্তিষ্কের বেশকিছু অংশেও রক্ত কমে যায়। একে বলে প্যানামব্রা। যদি প্যানামব্রা অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা যায় তাহলে স্ট্রোকের ভয়াবহতা অনেকটা কমানো যায়।

অনেকে মনে করেন স্ট্রোকের কোনো চিকিৎসা নেই। স্ট্রোক হলে পঙ্গুত্বই নিয়তি। এটা মেনে নেন সবাই। কিন্তু স্ট্রোক এখন বিনা চিকিৎসার রোগ নয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা আছে। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা বিশ্বব্যাপী হচ্ছে।

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা 

হার্ট অ্যাটাক হলে আমরা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নেই। হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে রক্ত জমে গেলে হৃদপিণ্ডে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে হৃদপিণ্ডের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যায়। একেই বলে হার্ট অ্যাটাক। হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত নিশ্চিত হওয়ার পর চিকিৎসক হার্টের রক্তনালীতে জমাটবাধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ শিরাপথে দিয়ে থাকেন। একে বলে স্ট্রেপ্টোটোকাইনেজ।

একই রকমভাবে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধলে জমাট বাঁধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। মস্তিষ্কের স্ট্রোকে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তাকে বলে এল্টিপ্লেজ।

কীভাবে কাজ করে

রক্তলানীতে রক্ত জমাট বাঁধার কিছু ধাপ আছে। রক্তনালীতে চর্বি জমা হয়ে তা সংকুচিত হয়ে যায়। চর্বি জমা অংশে রক্তনালীর ভেতরে ফেটে যায়। এ কারণে রক্তনালীর কোষ যাকে এন্ডোথেলিয়াম বলে তা বের হয়ে আসে। ক্ষত হওয়া এন্ডোথেলিয়ামে রক্তের কণিকা প্লাটিলেট জমা হয়। প্লাটিলেট কিছু কেমিকেল নিঃসরণ করে। পরবর্তীতে ফিব্রিনোজেন নামক প্রোটিন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। কিছু রিয়েকশনের মাধ্যমে তা ফিব্রিনে পরিবর্তিত হয়। এটি জালিকা তৈরি করে। এ জালিকায় রক্তের কোষগুলো জমাট বাঁধে। একে বলে থ্রোম্বাস। ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এল্টিপ্লেজকে বলা হয় এন্টিথ্রম্বোলাইটিক। এর আর একটি নাম হলো টিস্যু প্লাজমিনোজেন একটিভেটর। রক্তে আরেকটি পদার্থ থাকে, যার নাম প্লাজমিনোজেন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। প্লাজমিনোজেন সক্রিয় হয়ে প্লাজমিনে পরিণত হয়। প্লাজমিন কাঁচির মতো কাজ করে। এটি ফিব্রিনকে ভেঙে ফেলে। ফলে ফিব্রিনের জালিকা আর থাকে না। জালিকা না থাকায় রক্তকণিকাগুলো জমাট হয়ে থ্রোম্বাস করতে পারে না। মানে বন্ধ হওয়া রক্তনালী খুলে যায়। তো এল্টিপ্লেজের কাজটা কী? এল্টিপ্লেজ প্লাজমিনোজেনকে প্লাজমিনে পরিবর্তন করে ফিব্রিন জালিকা ভেঙে দেয়।

কাদের আধুনিক চিকিৎসা করা যায়

অনেকে প্রশ্ন করেন সব স্ট্রোক করা রোগীকে কি আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়? আমরা বলি যাদের মাথায় রক্তক্ষরণ হয় তাদের তো এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া যায় না। আর যাদের রক্তনালী রক্ত জমে বন্ধ হয়ে যায় যাকে ইস্কেমিক স্ট্রোক বলে। তাদের দেওয়া যায়। আবার সব ইস্কেমিক স্ট্রোক রোগীকে এ চিকিৎসা দেওয়া যায় না। তো কাদের দেওয়া যায়? উত্তরে আমরা বলি-
১. যাদের ইস্কেমিক স্ট্রোক হয় এবং উপসর্গ দেখা দেওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে যদি হাসপাতালে আসেন তাহলে দেওয়া যায়। 
২. অনেকের ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক হয়। তাদের তো সময় মাপা সম্ভব হয় না। তাদের ক্ষেত্রে এমআরআই পরীক্ষা করে দেখতে হয় এ চিকিৎসা দেওয়া যাবে কি না। যদি এমআরআই পরীক্ষা সন্তোষজনক হয় তাহলে এ চিকিৎসা দেওয়া যায়।
৩. বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

কাদের ক্ষেত্রে এ চিকিৎসা করা যায় না

১. উচ্চ রক্তচাপ ১৮৫/১১০ মিলিমিটার মার্কারির বেশি হলে। তবে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ প্রয়োগ করে রক্তচাপ এ মাত্রার নিচে নামিয়ে আনতে পারলে আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়।
২. রক্তের রোগ থাকলে।
৩. মাথায় গত ৩ মাসের মধ্যে আঘাত পেলে।
৪. গত ৩ মাসের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোক হলে।
৫. ৩ মাসের মধ্যে মস্তিকে বা স্পাইনাল ক্যানেলে অপারেশন হলে।
৬. মস্তিষ্কের ক্যান্সার হলে।
৭. পূর্ববর্তী যেকোনো সময়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে।
৮. খাদ্যনালীতে ক্যান্সার বা গত ২১ দিনের মধ্যে রক্তক্ষরণ হলে।
৯. শরীরের যেকোনো অংশে রক্তক্ষরণ হতে থাকলে।
১০. ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে ওষুধ যেমন হেপারিন বা লো-মলিকুলার ওয়েট হেপারিন নিলে।
১১. প্লাটিলেটের সংখ্যা ১ লাখের কম হলে।
১২. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে
১৩. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কের এক-তৃতীয়াংশের বেশি অংশে রক্ত চলাচলে কমে স্ট্রোক হলে।
সেসব কারণ থাকলে আইভি থ্রোম্বোলাইসিস করা সম্ভব হয় না, তা যদি আপনার রোগীর থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানাবেন।

কীভাবে শরীরে দেওয়া হয়

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া বেশ সহজ। স্ট্রোকের সাড়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব হাসপাতালে এ চিকিৎসা করার ব্যবস্থা আছে সেসব হাসপাতালে আসতে হবে। একজন নিউরোলজিস্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পর আইভি থ্রোম্বলাইসিসের সিদ্ধান্ত দেবেন। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয় শিরাপথে। ওষুধের প্যাকেটে দুটো বোতল থাকে। এর একটিতে এল্টিপ্লেজ ও অন্যটিতে মিশ্রণ তৈরি করার জন্য তরল পদার্থ থাকে। দুটো বোতলের মধ্যে সংমিশ্রণ করার জন্য একটি নিডল বা সুচ থাকে। এ সুচটি প্রথমে এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলে প্রবেশ করাতে হয়। এরপর সুচের অপরপ্রান্ত মিশ্রণ তৈরি করার তরলের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। তরল রাখা বোতলটি এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলের ওপর উল্টে রাখা হয়। ফলে তরল নিডলের ছিদ্র দিয়ে এল্টিপ্লেজ বোতলের মধ্যে চলে আসে। এবার বোতলটি ঝাকিয়ে মিশ্রণ তৈরি করা হয়। 
মিশ্রণ তৈরি সম্পন্ন হলে ওষুধ শিরাপথে প্রবেশ করা হয়। এটি করা হয় ২ ভাগে। আক্রান্ত ব্যক্তির ওজনকে ০.৯ দিয়ে গুণ করলে যে পরিমাণ হয় সে পরিমাণ (মিলিগ্রাম) ওষুধ শিরাপথে একবারে দিয়ে দিতে হয়। বাকি ওষুধ ১ ঘণ্টা ধরে দিতে হয়। 

কতটা কার্যকর

১৯৯৬ সালে এফডিএ স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা হিসেবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী স্ট্রোকের চিকিৎসা হিসেবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস ব্যবহার করা হচ্ছে। আধুনিক এ চিকিৎসার ফলাফল কিন্তু বেশ আশাব্যঞ্জক। গবেষণায় দেখা গেছে, এ চিকিৎসা পাওয়া রোগীদের ৭০ শতাংশের উন্নতি হয়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে তিন মাস পর তাদের ৫০ শতাংশ ব্যক্তি নিজের কাজ নিজেই করতে পারেন, ১৫ শতাংশ অন্যের কিছু সাহায্য দরকার হয়, ১৫ শতাংশ অন্যের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হন ও ২০ শতাংশ মারা যান। 

কাজেই প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যক্তি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। এ সংখ্যা কিন্তু অনেক বেশি। স্ট্রোকের চিকিৎসা নেই তা কিন্তু আর ঠিক নয়। স্ট্রোক হলেই যে অন্যের ওপর বোঝা হবেন তাও ঠিক না।

জটিলতা কী

যে কোনো চিকিৎসায় কিছু জটিলতা থাকে। তা মেনে নিয়েই চিকিৎসা করতে হয়। আইভি থ্রোম্বলাইসিস চিকিৎসাও কিছু জটিলতা হতে পারে তবে তা বেশ কম। জটিলতার মধ্যে বেশি মারাত্মক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা রোগীর যদি মাথাব্যথা বেড়ে যায়, রক্তচাপ বেড়ে যায়, অজ্ঞান হয়ে যায়, এক পাশে দুর্বলতা বেড়ে যায় তাহলে রক্তক্ষরণ হয়েছে বলে ধরণা করা হয়। এমনটি হলে ওষুধ বন্ধ করে দ্রুত সিটিস্ক্যান করাতে হয়। রক্তক্ষরণ হলে চিকিৎসক সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। সাধারণত ২-৬% রোগীর রক্তক্ষরণ হতে পারে।

এছাড়া শরীরের অন্যান্য অঙ্গে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এল্টিপ্লেজ ওষুধ হাইপারসেনসিটিভিটি থেকে হতে পারে এনজিএডিমা। এতে ঠোঁট, মুখ ফুলে যেতে পারে। ১.৫-২.৫ শতাংশ রোগীর এ সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসায় এটি ভালো হয়। জটিলতা কিছু থাকলেও আইভি থ্রোম্বলাইসিসের উপকারিতার জটিলতার চেয়ে অনেক বেশি।

খরচ কেমন

স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসার খরচ কিন্তু খুব বেশি না। যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তা ৫০ হাজার টাকা মাত্র। সরকারি হাসপাতালে এর বাইরে খরচ বেশি নেই। বেসরকারি হাসপাতাল হলে কিছু খরচ বাড়বে।

আমাদের দেশে কি সম্ভব

১৯৯৬ সালে আমেরিকার এফডিএ আইভি থ্রোম্বলাইসিসের জন্য এল্টিপ্লেজকে অনুমোদন দেয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে তারা খুব তৎপর। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য রোগীকে হাসপাতালে আসার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। উন্নতদেশগুলোতে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স আছে। এসব অ্যাম্বুলেন্সে সিটিস্ক্যান করার ব্যবস্থা আছে। কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স রোগীর বাসায় চলে যায়। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে সিটিস্ক্যান করে যদি দেখা যায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়নি এবং ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তাহলে অ্যাম্বুলেন্সেই আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। ইনজেকশন চলা অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এত সুবিধার পরও ইস্কেমিক স্ট্রোকের মাত্র ২-৫% রোগীকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়।

আমাদের দেশের জন্য খুব আনন্দের খবর হলো আমাদের দেশেও কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। গত ৩-৪ বছর থেকে দেশেই এ চিকিৎসা হচ্ছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), আগারগাঁও, ঢাকায় নিয়মিতভাবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস হচ্ছে। এখানে শুধু স্ট্রোক রোগীদের জন্য ১০০ বেডের আলাদা ইউনিট আছে। এটি এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। এখানে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ রোগীর আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে। স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর তুলনায় এ সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। তারপরও আমাদের জন্য এ সংখ্যা অনেক বেশিই। সিএমএইচ, বিএসএমএমইউতে কিছু আইভি থ্রোম্বলাইসিস হয়েছে। ঢাকার বাইরে সিলেটের বেসরকারি হাসপাতালে এ চিকিৎসা হচ্ছে।

জনপ্রিয় করার উপায় কী

দেশে স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসা অল্প পরিমাণে হলেও হচ্ছে। কিন্তু আরও বাড়ানো প্রয়োজন। আইভি থ্রোম্বলাইসিসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সময়। সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে না এলে এ চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের দেশে যানজট ভয়াবহ। যানজটের কারণে রোগীরা সঠিক সময়ে আসতে পারেন না। এজন্য আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা যায় এমন হাসপাতালের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এলাকাভিত্তিক করলে সুবিধা। এ চিকিৎসা শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে অন্তত বিভাগীয় শহরগুলোতে চালু করার ব্যবস্থা করা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

স্ট্রোক নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। এখনোও আমাদের বেশিরভাগ লোকই মনে করেন স্ট্রোক হার্টের রোগ। ফলে স্ট্রোকে আক্রান্তদের হার্টের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যান। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। স্ট্রোক করলে মস্তিষ্কের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে দ্রুত নিতে হবে। অকারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।

লেখক : ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু, সহকারী অধ্যাপক, ইন্টারভেনশনাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম