শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

ভারতীয় দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎকার

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে অনেক জটিল রোগ সহজেই ভালো হয়ে যায়। দেরি করলে জটিলতা বাড়ে। তাই রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই। অনেক সময় কিছু রোগের কথা লজ্জায় আমরা চেপে রাখি। প্রাথমিক অবস্থায় রোগকে গুরুত্ব দেন না অনেকে। কখনো ভাবেন চিকিৎসায় হয়তো রোগটি ভালো হবে না। অথচ ছোট্ট একটি অস্ত্রোপচারে বড় একটা সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনকি একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও সুচিকিৎসায় স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারেন। প্রয়োজন শুধু সমস্যাটির জন্য সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা ভারতের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালের স্পাইন সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার ও অ্যান্ড্রোলজি অ্যান্ড রিকনস্ট্রাক্টিভ ইউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. সঞ্চয় পান্ডে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন। মেরুদণ্ডের সমস্যা, ক্যান্সার, প্রজননতন্ত্র ও মূত্র সংবহনতন্ত্রের নানা জটিলতা ও আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে কথা বলেছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

ডা. সঞ্চয় পান্ডে বলেন, লজ্জা ও না জানার কারণে অনেক মানুষ যৌন ও প্রজননতন্ত্রের নানা সমস্যা নিজের ভিতরে চেপে রাখে। ফলে সমস্যাটি বাড়তে থাকে। ছোট একটি অস্ত্রোপচারে অনেক জটিল যৌন সমস্যা ভালো হতে পারে সেটাই অনেকের অজানা।

তিনি বলেন, ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সের নারী, যারা একাধিক সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাদের প্রস্রাব লিক করে। ৬০-৭০ ভাগ নারীর এ সমস্যা হয়। কেউ জানতে চাই না। নামাজের সময়, হাঁচি-কাশি দিলে, হাঁটাচলার সময় পেটে চাপ পড়ে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, ছোট্ট একটা অপারেশনে এটা ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু, লজ্জায় নারীরা কাউকে বলে না। ডায়াপার পরে, পানি পান কমিয়ে দেয়। এতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। ৪০ পার হওয়ার পর ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, শারীরিক ও মানসিক চাপে অনেক মানুষের যৌন ক্ষমতা কমে যায়। পুরুষের ক্ষেত্রে এটা খুবই কমন। হরমোন কমে যাওয়ায় অনেকে পুরোপুরি যৌন অক্ষম হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে। এই সমস্যা পুরুষ লজ্জায় কাউকে বলে না। এমন ক্ষেত্রে পেনাইল ইমপ্লান্ট করলে ওই ব্যক্তি স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। এছাড়া প্রতি চার হাজার নারীর মধ্যে একজন জরায়ু ও পূর্ণাঙ্গ যৌনাঙ্গ ছাড়া জন্মায়। ওই নারী কাউকে বিয়েও করতে পারে না। সন্তানও জন্ম দিতে পারে না। বাচ্চা অবস্থায় এই সমস্যা বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধিকালে যখন দেখবে মাসিক হচ্ছে না, তখন পরীক্ষা করলে ধরা পড়ে। এটাকে বলে এমআরকেএস সিনড্রোম। এসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম যৌনাঙ্গ স্থাপন করে দিলে সে স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। সারোগেসির মাধ্যমে মা হতে পারে।

তিনি বলেন, ৪০ বছরের পর হরমোন পরিবর্তনের কারণে প্রস্টেট বড় হয়ে প্রস্রাবের রাস্তায় চাপ দেয়। তখন ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব বের হয়। এটা নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে। এটা দীর্ঘদিন চললে ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। ওষুধেই এটা ঠিক হয়। না হলে লেজার অপারেশন করি। এজন্য প্রস্রাবে কোনো সমস্যা হলে, প্রস্রাবে রক্ত গেলে, ব্যথা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। প্রস্রাবে রক্ত গেলে স্টোন থাকতে পারে, ক্যান্সার থাকতে পারে, ইনফেকশন হতে পারে। এমনকি যাদের কিডনি বা মূত্রথলিতে পাথর একবার হয়েছে, অপারেশনের পর তার আবার হতে পারে। এজন্য নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে।

ডা. পান্ডে বলেন, জেন্ডার রি-অ্যাসাইনমেন্ট সার্জারির মাধ্যমে এখন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। আমরাই চিকিৎসা করছি। ট্রান্সজেন্ডার সমস্যা সারা বিশ্বে একটা বড় সংকট। এমন সমস্যা থাকলে কেউ বলতে পারে না। অনেকের হয়তো মানসিকতা পুরুষের, কিন্তু শরীর নারীর। আমরা সার্জারির মাধ্যমে অর্গান পরিবর্তন করে মানসিক এবং শরীরের কাজের সমন্বয়ের ব্যবস্থা করি। এই চিকিৎসা হরমোন থেরাপি, সাইক্রিয়াটিক কাউন্সেলিং, অর্গান স্টাবলিশ ও ভয়েস থেরাপির মাধ্যমে করা হয়। আমরা পুরো অর্গানই দিতে পারি। ভারতে এ বিষয়ে একটি আইন পাস হয়েছে। কে এই অপারেশন করতে পারে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যাবে। এর জন্য প্লাস্টিক সার্জারি, সাইক্রিয়াটিসসহ একটি টিম কাজ করতে হয়। কোকিলাবেন হাসপাতালে সেই টিম রয়েছে।

তিনি বলেন, মডার্ন লাইফস্টাইলে চাপ অনেক বেশি। অনেক কাজ করি, ছুটিছাঁটা নেই, পানি কম খাই, চা-কফি-মদ্যপান করি। এসব কারণে সমস্যা বাড়ছে। সিগারেট ক্যান্সারের একটি অন্যতম কারণ। কিডনি ক্যান্সার, ইউরিনারি ব্লাড ক্যান্সারের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি থাকে ধূমপানে। এছাড়া প্রোস্টেট ক্যান্সার, রেক্টিকুলার ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার- এগুলোর রোবটিক সার্জারি করে চিকিৎসা দিচ্ছি আমরা। ডিউমার, কিডনি ক্যান্সার, ইউরেটিক ক্যান্সারসহ কিছু ক্যান্সারে আমরা কেটে অপারেশন করছি না। মিনিমালি ইনভেসিভ হোলস দিয়ে একেবারে নার্ভের কাছে গিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি মাধ্যমে করা হচ্ছে। ফলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ ধরনের অপারেশন আগে পেট খুলে করা হতো।

প্রজনন ও মূত্র সংবহনতন্ত্র ঠিক রাখতে পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দেন ডা. সঞ্জয় পান্ডে। তিনি বলেন, সমস্যা হলে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। না হলে জটিলতা বাড়বে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। পরীক্ষার জন্য প্রথম প্রস্রাব ছেড়ে মাঝের প্রস্রাবটা দিতে হয়, এটাও অনেকে জানে না। ফলে ভুল চিকিৎসা হয়। কারও বাবার প্রস্টেট ক্যান্সার থাকলে তার ছেলেরও হতে পারে। এগুলো জানা দরকার। রোগ সবার হতে পারে। এটা নিয়ে লজ্জা করলে হবে না।

মিনিম্যালি ইনভেসিভ এবং এন্ডোস্কোপিক স্পাইন সার্জন ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার বলেন, অনেকের মেরুদণ্ডে জন্মগত ত্রুটি থাকে। নানা কারণে মেরুদণ্ডে ফ্রাকচার হতে পারে। এই অঞ্চলের ৪০-৭০ বছর বয়সসীমার অসংখ্য রোগী দেখেছি যারা ভুল পদ্ধতিতে ঘুমানোর কারণে মেরুদণ্ডের জয়েন্টে সমস্যা হয়। এসব সমস্যা নিয়ে বড় সার্জারি করা হলে রোগীর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লাগে। আমি গুরুত্ব দিই মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারিতে (এমআইএসএস)। এই পদ্ধতিতে অত্যাধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমে খুবই ছোট আকারে সার্জারি করা হয়। সার্জারির দিনই রোগী হাঁটতে পারে। এক মাসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে রোগী মোটরসাইকেলও চালাতে পারে।

তিনি বলেন, স্পাইন সার্জারির ক্ষেত্রে কোকিলাবেন হাসপাতালে রোবটের মাধ্যমে মেরুদণ্ডের স্ক্রুগুলো খুবই সূক্ষভাবে বসানো হয়। ফলে রোগীকে হাসপাতালে বেশি দিন থাকতে হয় না। তার মতে, কোমরে ব্যথা হলে অর্থপেডিক সার্জন, নিউরো সার্জন, নাকি স্পাইন সার্জনের কাছে যাবেন তা নিয়ে রোগীদের মধ্যে সংশয় থাকে। অর্থপেডিক ও নিউরো সার্জনরা হাড় ও ব্রেইনের পাশাপাশি স্পাইন সার্জারিও করতে পারেন। কিন্তু, স্পাইন সার্জনরা শুধুই স্পাইন সার্জারি করেন। অর্থাৎ, তিনি ওই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। যে বিষয়ে যিনি বেশি জানেন তার কাছে যাওয়াই ভালো। যে কোন সার্জারিতে জটিলতা থাকে। মাঝেমধ্যে সার্জারি ফেইল করতে পারে। তখন রি-সার্জারি করতে গেলে জটিলতা বাড়ে। আগে কারও সার্জারি ফেইল করলে কোকিলাবেন হাসপাতালে রি-সার্জারির ব্যবস্থা আছে।

এই দুই চিকিৎসক বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। প্রস্রাবে রক্ত যাচ্ছে, ব্যথা আছে, কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে, মেরুদণ্ডে সমস্যা হচ্ছে- এমন কিছু টের পেলে চুপ করে থাকবেন না। এই দেশে অনেক ভালো চিকিৎসক আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

হাসপাতালটির ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট ডিভিশনের প্রধান দীপক চাওলা বলেন, কোনো দেশের রোগী কোকিলাবেনের চিকিৎসককে দেখাতে চাইলে তার পরীক্ষার রিপোর্টগুলো হাসপাতালের ঠিকানায় ([email protected]) মেইল করতে হয়। তখন রোগীর সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে মেইল আসবে। হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার জন্য চিকিৎসক নির্ধারিত থাকবেন। আবার ডায়াগনসিস রিপোর্ট দেখে ভারতে নেওয়ার দরকার মনে না হলে আমরা সেটাও বলে দিই।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম