শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১

বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বাতজ্বর : বিধ্বংসী এক ঘাতক

উন্নয়নশীল দেশে বাতজ্বর এখনো একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে আছে। প্রাথমিক অবস্থায় এর ক্ষতিকর প্রভাব তেমন ব্যাপক না হলেও পরবর্তীকালে যদি হার্টের ভাল্ব আক্রান্ত হয়, তাহলে তার শারীরিক ও অর্থনৈতিক চাপে রোগীর জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। তাই শুরুতেই যদি রোগটি প্রতিরোধ/প্রতিকার করা যায় তাহলে দূরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

বাতজ্বর কাদের হয়?

সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সী বাচ্চাদের বাতজ্বর হয়ে থাকে। তবে এর পরেও হতে পারে। এক লাখ শিশুর মধ্যে ১০০ জন বাতজ্বরে আক্রান্ত হয়। উন্নত জীবনমান তথা অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাতজ্বরের প্রকোপ কমে আসে।

বাতজ্বর কেন হয়?

অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে শিশুরা একটি বিশেষ ব্যাকটেরিয়া (group A Streptococcus) দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হয়। গলায় ইনফেকশন (pharyngitis), বারবার টনসিল আক্রমণ ইত্যাদি কারণে এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শরীর একটি এন্টিবডি তৈরি করে। সমস্যা হলো streptococcus জীবানুর দেহকোষের প্রোটিনের সঙ্গে হার্টভাল্ব, গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের প্রচুর মিল রয়েছে। ফলে জীবানুর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া এন্টিবডি হার্টভাল্ব ও গিরার ঝিল্লির প্রোটিনের বিরুদ্ধে এক আত্মঘাতী যুদ্ধের সূচনা করে। এই যুদ্ধ সামান্য থেকে গুরুতর বিপর্যয় ঢেকে আনতে পারে।

বাতজ্বরের লক্ষণ কি?

প্রথমে কিছুদিন গলা ব্যথা, হালকা কাশি, জ্বর। তারপর ২/৩ সপ্তাহ বিরতি। হঠাৎ গিরায় গিরায় ব্যথা। একটি বড় গিরা ব্যথা হয়ে ফুলে যাওয়া, কয়েক দিনের মধ্যে ভালো হয়ে আরেকটি বড় গিরা আক্রমণ। শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, জ্বর, খাদ্যে অরুচি, পায়ে পানি আসা, প্রচণ্ড দুর্বলতাসহ বিছানালগ্ন হওয়া ইত্যাদি।

চিকিৎসক বুঝবেন কি করে?

বাতজ্বর নির্ণয় মূলত রোগের ইতিহাস ও লক্ষণনির্ভর। অর্থাৎ ল্যাব টেস্ট এখানে মূল ভূমিকা পালন করে না। যে কারণে এই রোগটি অনেকের নজর এড়িয়ে যেতে পারে। এসব বিবেচনায় এনে বাতজ্বর সঠিকভাবে নির্ণয় করবার জন্য major পাঁচটি এবং minor পাঁচটি পয়েন্ট ঠিক করা হয়েছে। এগুলোকে Jones criteria বলা হয়।

ক। মুখ্য লক্ষণ (major criteria):
১। গিরা প্রদাহ বা migrating polyarthritis.
২। হৃদপিণ্ডের প্রদাহ
৩। সিডেনহাম কোরিয়া
৪। চর্মে গোটা বা subcutaneous nodules
৫। চর্মে রক্তঝিল্লি বা Erythema marginatum

খ। গৌণ লক্ষণ (minor criteria):
১। গিরা ব্যথা (mono or polyarthalgia)
২। জ্বর
৩। prolong PR interval in ECG
৪। high ESR
৫। high CRP

গ। পূর্ববর্তী ইনফেকশন এর প্রমাণ:
১। culture positive of group A streptococcus
২। high ASO টাইটার।

রোগ নির্ণয়: দুইটি মেজর লক্ষণ (নং ক) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)
অথবা একটি মেজর লক্ষণ (নং ক) ও দুইটি গৌণ লক্ষণ (নং খ) এবং ইনফেকশন এর প্রমাণ (নং গ)।

চিকিৎসা কি?

প্রাথমিক প্রতিকার

১। বাতজ্বর রোগ নির্ণয় হবার সঙ্গে সঙ্গে যেটা করতে হবে সেটা হল রোগীকে পর্যাপ্ত শারীরিক বিশ্রাম দেয়া। বিশ্রাম হার্টের উপর কাজের চাপ কমায়। ফলে হার্ট দ্রুত সেরে উঠতে পারে।

২। Inj Benzyl penicillin 1.2 million units deep IM stat or Tab Penoxymethyl penicillin 250 mg 6 hourly for 10 days দিতে হবে।

৩। সাপোর্টিভ চিকিৎসা: গিরার তীব্র প্রদাহে এ্যাসপিরিন, হৃদপিণ্ডে প্রদাহে স্টিরয়েড, হার্ট ফেইল্যুর-এ ডাইয়্যুরেটিকস ইত্যাদি।

পরবর্তী প্রতিরোধ

৩। বাতজ্বর একটি পুনঃপুন আক্রমণের রোগ। যতবার এটি হবে তত হার্টের বিশেষ করে ভাল্বের ক্ষতিসাধন করবে। তাই এটি যাতে বারবার না হতে পারে সেজন্য তিন সপ্তাহ পরপর inj Benzathine penicillin 1.2 million units deep IM or Tab Penvik/ Oracyn K 250 mg twice daily নিয়মিত দিতে হবে। যদি হার্টের ভাল্বের ক্ষতি না হয়ে থাকে তাহলে ২৫ বৎসর বয়স পর্যন্ত অথবা শেষ ইনফেকশন থেকে কমপক্ষে ৫ বছর পর্যন্ত দিতে হবে। কিন্তু যদি ইতিমধ্যে ভাল্বের ক্ষতি হয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধগুলো শেষ অ্যাটাক থেকে ১০ বছর বা ৪০ বৎসর বয়স পর্যন্ত দিতে হবে।

মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত সাধারণ মানুষের চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেরে বাংলা নগরস্থ সরকারি বাতজ্বর কেন্দ্র এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

অনেকে প্রশ্ন করেন দীর্ঘদিন পেনিসিলিন খেলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কিনা? না, কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে শুরুতেই যদি পেনিসিলিন-এ এলার্জি থাকে তবে এর পরিবর্তে Erythromycin বা Cephalosporin দেয়া যেতে পারে।

দাঁতের চিকিৎসা ও অন্যান্য

যাদের হার্টভাল্ব একবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের দাতের চিকিৎসা, মূত্রনালীতে নল দিয়ে পরীক্ষা বা অন্য কোন ইনভেসিভ প্রসিডিওর করার আগে/পরে ১ গ্রাম Amoxicillin or Amoxyclav or ceftriaxone IV or oral দিতে হবে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভাল্বে ইনফেকশন (infective endocarditis) বাসা বাধতে না পারে।

সুদূরপ্রসারী দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা

বলা হয়ে থাকে বাতজ্বর গরীবদের ব্যাধি। এর কারণ আগেই বলেছি। অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে এই রোগের প্রকোপ ও বিস্তার বেশি। তাই দুর্ভাগ্যজনক হলো অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল মানুষেরাই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা ততটা ব্যয়বহুল না হলেও যদি হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যায় তাহলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে। 

প্রথমত লেখাপড়া বিঘ্নিত হয়, কর্মশক্তি লোপ পায়। প্রতিযোগিতামূলক জীবনে পিছিয়ে পড়ে। আর যদি ভাল্বে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে হয় সেটা হয়ে পড়ে অত্যন্ত ব্যয়বহল এবং ঝুঁকিপূর্ণ জটিল চিকিৎসা।

আপনার করণীয় কি?

প্রথমত, বুঝতে হবে এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যথা সম্ভব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করতে হবে। বাচ্চাকে বলতে হবে খাবার পর (পূর্বে নয়) তিন বেলা দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানীয়/আইসক্রীম এড়িয়ে চলতে হবে। গলা ব্যথা বা টনসিল হলে দ্রুত ডাক্তার দেখাতে হবে। ডাক্তার যদি নিশ্চিত না-ও হতে পারেন ১০ দিনের একটি পেলিসিলিন ট্যাবলেটের কোর্স দিলে কোন ক্ষতি নেই। এক্ষেত্রে over-treatment is better than under-treatment!

একবার হার্টভাল্ব ক্ষতিগ্রস্ত হলে যাতে আরও খারাপ না হয় সেজন্য উপরে উল্লেখিত নিয়মে চিকিৎসা নিতে হবে।
বছরে একবার একজন দক্ষ চিকিৎসককে দিয়ে কালার ডপলার ইকোকার্ডিওগ্রাম করাতে হবে। ভাল্বের ক্ষতি তীব্রমাত্রায় পৌঁছালে অপারেশন বা বেলুন চিকিৎসা নিতে বিলম্ব করা উচিত হবে না।

অপারেশনের পরবর্তী সময়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোগী মনে করতে পারেন যে, অপারেশন তো হয়েই গেল, আর সমস্যা নেই। এটা অত্যন্ত ভুল ধারণা। অপারেশন পরবর্তী সময়ে ওষুধপত্রের ডোজ ঠিক করা, যাদের মেটালিক ভাল্ব লাগানো হয়েছে তাদের নিয়মিত বিরতিতে INR পরীক্ষা করা জরুরি। এসব রোগীর ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

যাদের ভাল্ব অপারেশন হয়ে গেছে তাদের হতাশার কিছু নেই। তিরিশ বছর আগে অপারেশন হয়েছে এমন অনেক রোগীও আমাদের কাছে আসেন। তারা সবাই প্রায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।

লেখক:  সিনিয়র কনসালটেন্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম