শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৪, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

কার ক্ষতি কার লাভ

বিএনপি-জামায়াত দূরত্ব
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
কার ক্ষতি কার লাভ

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর টানাপোড়েন বেড়েই চলেছে। দিন দিন দূরত্ব দীর্ঘ হচ্ছে পুরনো দুই মিত্র দলে। 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এককভাবে করার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে উভয় দলই। জামায়াতের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী বৈঠকে এ কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিও তার নিজের মতো করে প্রস্তুতি নিচ্ছে সারা দেশের সব আসনে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি অংশ নিচ্ছেন দলের শীর্ষনেতা তারেক রহমান। তাঁরাও এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উভয় দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

দুই দলের নির্বাচন প্রস্তুতির শুরুতেই হঠাৎ করে দূরত্ব বাড়তে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে- দুই দলের মধ্যে এমন দূরত্ব, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতা তৈরি হলে কার ক্ষতি কার লাভ!

জানা যায়, নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল দুজনই টানা ছয় মাসের ম্যারাথন প্রোগ্রাম নিয়ে মাঠে নেমেছেন। সারা দেশে পৃথকভাবে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন উভয় দলের নেতারা। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি চায় নির্বাচনসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো শেষ করে দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দলটির মতে, এ ছাড়া দেশের সার্বিক সংকট মোকাবিলা সম্ভব হবে না। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথ আরও প্রলম্বিত হবে। এ কথা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলে এসেছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী চায় সংস্কার শেষ করে ধীরেসুস্থে একটা জাতীয় নির্বাচন। অন্যথায় পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সাজানো (প্রশাসনের) বাগানের মালিদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়। এই ইস্যুতে তারা আরেকটু বেশি সময় দিতে চায় অন্তর্বর্তী সরকারকে। দলটির পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে এই বার্তা দিয়ে এসেছেন আমিরে জামায়াত নিজেই। ফলে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ক্রমবর্ধমান দূরত্ব দিন দিন আরও প্রকট হচ্ছে। এতে দুই মেরুতে চলে যাচ্ছে দল দুটি। এর ফলে রাজনৈতিক মিত্র দুটির কার কত ক্ষতি কিংবা কার কত লাভ হবে? এই হিসাব মেলাতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া দুই দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা, সংস্কার ও নির্বাচন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, প্রশাসন ও পুলিশে দলীয় অনুগত লোকদের নিয়োগ প্রদানসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে বাগ্যুদ্ধ চলছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দল দুটির বিপরীত মেরুতে মুখোমুখি অবস্থান দেখতে পাচ্ছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

স্বৈরাচার এরশাদ পতন আন্দোলনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী ছিল এককাট্টা। বিএনপির নেতৃঅ¡ সাতদলীয় জোটে জামায়াতে ইসলামী না থাকলেও দুই দল ছিল সমমনা। ৯১-এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠনের পর একপর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে জামায়াত কৌশলগত নির্বাচনি জোট করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে। এই নির্বাচনি জোটে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি এবং জাসদ (ইনু)-ও ছিল। এই জোটের নির্বাচনি কৌশলে ৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়লাভই ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের টানা ক্ষমতায় থাকার ভিত তৈরি করে। ১৯৯৬-এর নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী অওয়ামী লীগের সঙ্গে কৌশলগত নির্বাচনি জোট না করলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ কখনো কোনো নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারত কি না, তা নিয়ে অনেকের মধ্যে এখনো সংশয়। সুতরাং এই দুই রাজনৈতিক মিত্রের সম্পর্কে ভাঙন হলে বা দূরত্ব তৈরি হলে দেশের ও জনগণের কী পরিমাণের ক্ষতি হয়, সেটা পিছনের দিকে তাকালেই স্পষ্ট হয়ে যায়।

বর্তমানে দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময়ের জোটের শরিক বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব বেড়েই চলেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন বিপরীতে মুখোমুখি অবস্থানে তারা। উভয় দলের বড় নেতারা একে অপরের প্রতি কটাক্ষ করে বক্তব্যও রাখছেন। এ অবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দল দুটির অবস্থান শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সে আশঙ্কা করছে পর্যবেক্ষক মহল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জামায়াত চাচ্ছে সব ধরনের সংস্কারকাজ শেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আর বিএনপি চাচ্ছে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো শেষে দ্রুত নির্বাচন। এদিকে জামায়াত এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা করেছে। কয়েকটি ইসলামি দল নিয়ে নির্বাচনি মোর্চা গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। এর মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিও তোলা হয়। কিন্তু সেটি ধোপে টেকেনি। অন্যদিকে বিএনপিও নির্বাচন সামনে রেখে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে যাচ্ছে জামায়াতকে ছাড়াই। আজ সোমবার দুপুরেও একটি ইসলামি দলের একজন শীর্ষনেতার সঙ্গে মতবিনিময় করার কথা রয়েছে বিএনপি মহাসচিবের।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা অনেকে মনে করেন, জামায়াত সুদূরপ্রসারী কৌশল নিয়ে সামনে এগোচ্ছে। সংস্কারের ভেতর দিয়ে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে যে আশা-আকাক্সক্ষা সেটা সামনে রেখে তারা অগ্রসর হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জামায়াত আমাদের একসময়ের মিত্র। আমাদের জোট বিলুপ্ত হওয়ার পর তারা অনেক আন্দোলন-সংগ্রামেই ছিল না। বিএনপি একাই লড়াই করেছে গত ১৬টি বছর। এমনকি জামায়াত ইসলামী আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনেও ছিল না। তবে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে তারা অনেক কর্মসূচি দিয়েছে, সে ক্ষেত্রে তারা আমাদের রাজপথের সঙ্গী। তবে জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ, রাজনীতি ও নির্বাচনি কৌশল আলাদা। তারা কীভাবে নির্বাচন সামনে রেখে বক্তৃতা-বিবৃতি দেবে, সেটা তাদের কৌশল। আমরা রাজপথে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। জাতীয় ঐক্য নষ্ট হয় এমন কিছু আমরা চাই না।

কেন বিএনপি দ্রুত জাতীয় নির্বাচন চাচ্ছে? এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, নির্বাচন যদি দ্রুত না হয়, যদি সময়ক্ষেপণ করা হয়। তাহলে অন্য শক্তিগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে থাকে। তখন জনগণের যে চাহিদা, সেই চাহিদা থেকে তারা পুরোপুরিভাবেই বঞ্চিত হয়। এদিকে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, দলগত কোনো সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে অথবা আমাদের মধ্যে কোনো গ্যাপ তৈরি হচ্ছে- বিষয়টা এমন না। এটা দল ভার্সেস দল- এভাবে আমরা দেখি না। গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের নিজ নিজ মতপ্রকাশের অধিকার আছে। একই সঙ্গে কোনো নেতা যদি বক্তব্য দেন, সেটা তার দলের মতামত না ব্যক্তির নিজের বক্তব্য, এটা জনগণই নির্ধারণ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
ভারতের ওয়াক্ফ আইন সাময়িক স্থগিত আদালতের
ভারতের ওয়াক্ফ আইন সাময়িক স্থগিত আদালতের
পাহাড়ে অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী উদ্ধারে অভিযান চলছে
পাহাড়ে অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী উদ্ধারে অভিযান চলছে
ব্যাংক হিসাব জব্দ মেঘনা গ্রুপের মোস্তফা ও পরিবারের
ব্যাংক হিসাব জব্দ মেঘনা গ্রুপের মোস্তফা ও পরিবারের
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
আজ ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস
আজ ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস
ঐক্য কমিশনে ৬ ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপি
ঐক্য কমিশনে ৬ ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপি
নয় মাসেও গতি নেই সংস্কারে
নয় মাসেও গতি নেই সংস্কারে
বাংলাদেশের চাই বিকল্প বাজার
বাংলাদেশের চাই বিকল্প বাজার
বরিশালের মেয়র ঘোষণা চেয়ে মামলা
বরিশালের মেয়র ঘোষণা চেয়ে মামলা
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সর্বশেষ খবর
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা