শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অন্যরকম এক বিকেলের গল্প (পথকলি ও আমি)

শেলী সেলিনা আলম
অনলাইন ভার্সন
অন্যরকম এক বিকেলের গল্প (পথকলি ও আমি)

অফিস থেকে বের হয়েছি বেলা ২.৩০ মিনিটে। গন্তব্য কড়াইল বস্তি ।ওখানে বাংলার পাঠশালা পরিচালিত একটা স্কুল আছে।

৪.৩০ মিনিটে গুলশান ১ অতিক্রম করে মহাখালি যাবার পথে ডানদিকে একটা ঘাটের কাছে এসে গাড়ি থামাতে হলো। বাংলার পাঠশালার কর্ণধার দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন।

কাছাকাছি পৌঁছতেই উনি জানালেন, এখান থেকে নৌকায় করে গুলশান লেকের ওপর দিয়ে ওপারে কড়াইল বস্তিতে পৌঁছাতে হবে।

লোকটা বলে কি? ঢাকায় বসে নৌকা পারাপার!! তাও আবার গুলশান এলাকায়?

চারপাশে লোকজন ছুটছে। বাস, প্রাইভেট কার, রিক্সাও চলছে। আর এর মাঝেই কি না নদী পারাপারের মতো অবস্থা?

একটার পর একটা নৌকা ঘাটে আসছে, লোকজন উঠে পড়ছে। এতো সাবলীল গতি, বোঝাই যাচ্ছে, এটা ওদের দৈনন্দিন বিষয়।

একটা রিজার্ভ করা নৌকায় আমরা ৩ জন উঠলাম। আমি আর বাংলার পাঠশালার ২ জন। অস্তগামী সূর্যটা লালচে আভা ছড়িয়ে লেকের জলে খেলা করছিলো। ঘোলা জল, আকাশের ছায়া ঠিক মতো দেখাও যায় না। তার ওপর পানির তীব্র পচা গন্ধ। অসহনীয় সে অবস্থা। ইস!!! এতো কস্ট করে মানুষগুলো প্রতিদিন এভাবে আসা যাওয়া করে? চমৎকার একটা লেক অথচ কি করুণ দশা?
ভাবতে ভাবতে করাইল বস্তিতে চলে এসেছি।

নৌকা থেকে নেমেই সামনে কিছু দোকান। ঔষধের দোকানে একজন মহিলা বিক্রেতা। ভালো লাগলো দৃশ্যটা দেখে। একটা সমবায় সমিতিরও দেখা মিললো। এরা দেখি আবার টাকাও লোন দেয়। দেখতে দেখতে সামনে এগুচ্ছি। অসম্ভব ঘন বসতি। খোঁজ নিলাম। জনসংখ্যার পরিমাণ এখানে প্রায় ২ লক্ষ। টিনের দোতালা বাড়ি, এক চালা ঘর, সেমি পাকা বিল্ডিং - নানা রকম ডিজাইনের ছোটো ছোটো আরো অনেক ঘর - একটার সাথে আরেকটা লাগানো। রাস্তাগুলো খুবই সরু - পাশাপাশি দুজন চলাও যায় না, এমন অবস্থা। অলি গলি পার হয়ে একটা পুরনো, প্রায় নড়বড়ে একটা টিনের ঘরের সামনে এসে দাঁড়ালাম।

ঘরে ঠিকমতো ঢুকতে না ঢুকতেই সমস্বরে অনেকগুলো বাচ্চা ছেলে মেয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো -

" আসসালামু অলাইকুম স্যার"।

পাশে তাকালাম, কেউ নেই - ওরা আমাকেই বলছে।

আমিও অনেকটা গলা উঁচু করেই বললাম, " অলাইকুম আসসালাম"।

" স্যার আপনি কেমন আছেন, আসতে কোনো অসুবিধা হয় নাই তো?" - বাচ্চাগুলো গলার সাথা গলা মিলিয়ে একসাথে আবারও আমায় জিজ্ঞেস করলো।

বললাম, " না কোনো অসুবিধা হয়নি। তোমরা ভালো আছো?।

আবারও কণ্ঠ উঁচিয়ে ওরা বললো, " জ্বী স্যার "।

বুঝলাম, এদের যথেষ্ট ট্রেনিং দেয়া হয়েছে, তা না হলে এতোটা সহজ ওরা হতে পারতো না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া একজন ছাত্র ক্লাশ নিচ্ছিলো। সে সবার কাছে আমার পরিচয় তুলে ধরলো।

অনেক গল্প হলো ওদের সাথে। ওদের পছন্দ অপছন্দ, ভালো লাগা, কবিতা আবৃত্তি, গান শোনা, নাচ করা - সবকুছুতেই আমি মুগ্ধ হচ্ছিলাম। কতো হবে ওদের বয়স? বড়জোর, ৫ থেকে ৭/৮ বছর। আমাদের বাচ্চাগুলো এই বয়সেও অনেক নাজুক, কিছু একটা বললে উশখুশ করতে থাকে। আর এরা? বললাম, " নাচ দেখবো"। অমনি দুজন দাঁড়িয়ে মোবাইলের গানের তালে তালে নাচতে শুরু করলো।

গান গাইতে বললাম। দুজন পর পর ২টা দেশের গান শুনিয়ে দিলো।নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা - কে কার আগে তার পারফরমেন্স দেখাবে। খুব ভালো লাগছিলো ওদের সঙ্গ। জীবন নিয়ে ওদের বড় রকম কোনো দুঃশ্চিন্তা নেই।পড়াশোনা করতে হবে, বাইরে কাজ করে উপার্জন করতে হবে, বাড়িতে মাকে কাজে সাহায্য করতে হবে, ছোটো ভাই বোনের খেয়াল করতে হবে - এটাই এখন মুখ্য।

অনেক কথা বলতে বলতে এক সময় বললাম, " তোমরা কি টাকা জমাও"।

কেউ কেউ উত্তর দিলো, তারা মাটির ব্যাংকে টাকা জমায়। বললাম, " তোমরা যদি ব্যাংকে টাকা জমাতে পারো কেমন হয়?"

সবাই চিৎকার করে উঠলো, " অনেক ভালো হয় স্যার।"

ওদেরকে বুঝিয়ে আসলাম, কে তোমাদের এ ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাননীয় গভর্ণরের নাম ওদের মুখস্ত করিয়ে এলাম। খুব মজা লাগলো, ওরা নামতা পড়ার মতো " ড. আতিউর রহমান" - এর নাম মুখস্ত করতে লাগলো।

আসার সময় ওদের জন্য কিছুই নিয়ে আসিনি। এতোগুলো কচি মুখ, মায়া কাড়া চেহারা।কেমন এক ধরনের খারাপ লাগছে। একজনকে বললাম, " সবার জন্য মিষ্টি নিয়ে এসো"।

মিষ্টি আসার পর ওদের মাঝে চাঞ্চল্য বেড়ে গেলো। সে দৃশ্য দেখার মতো। ওরা খুব মজা করে মিষ্টি খাচ্ছে - আমাকেও সাধছে। আমিও হাত বাড়িয়ে মিষ্টি নিলাম।

খাওয়া দাওয়ার পর বিদায়ের পালা। ওরা বারবার বলতে লাগলো, " আপনি আবার কবে আসবেন স্যার"?

বললাম, " খুব শীঘ্রই আসবো।

আমাকে তো আসতেই হবে। বারবার আসতে চাই।

এতোক্ষন যাদের কথা বলেছি, তারা পথকলি। টোকাই নামে যারা পরিচিত ছিলো। কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী বা রণবীর আঁকা টোকাই এর প্রথম আত্মপ্রকাশ ১৯৭৮ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায়। টোকাই সমাজের অনেক অসঙ্গতিকে ইংগিত করে আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ফান এর মাধ্যমে বিদ্রূপ করে নীরব প্রতিবাদ করেছে।

পথে পথে ঘুরে বেড়ানো পথশিশু - যাদের বাসস্থান বাস স্টপেজ, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, বিপণী কেন্দ্রের আশপাশ, ডাস্টবিন, কংক্রিটের পাইপ, ফুটপাত, রাজপথের মাঝখানের আইল্যান্ডে, , কিংবা ব্যস্ততম বাজার এর আশেপাশের ছোট্ট চিপাচাপা বা অলিগলিতে। এদের কারো বাবা নেই, কারো মা নেই, কারো বা বাবা -মা থেকেও নেই। কেউ কেউ জানেও না তাদের বাবা - মা আদৌ ছিলো কি না। স্মৃতি হাতড়ে বেড়ালেও স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারে না। এই পথশিশুদের প্রতিনিধিত্ব করেছে "টোকাই" চরিত্র।

আমাদের এক সময়কার প্রেসিডেন্ট হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ সম্ভবত এই পথশিশুদের টোকাই খোলস ভেঙে "পথকলি" বলে পরিচিতি দিতে চেয়েছিলেন। পথকলিদের জন্য বিভিন্ন সংগঠন এগিয়ে এসেছে, অনেক NGO তাদের নিয়ে কাজ করছে। এই মূহুর্তে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মাননীয় গভর্নর ড. আতিউর রহমান বাংলাদেশের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের ব্যাংকে হিসাব খোলার মাধ্যমে তাদেরকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পথকলিদের ব্যাংক হিসাব খোলা সেই প্রচেষ্টারই একটা ক্ষুদ্র অংশ। সে কথা না হয় আরেকদিন বলবো।

আমি শুধু ভাবি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর ভাসমান এই পথকলি শ্রেণীটা আরো কতো কতো সময় পার হলে শুধু মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি পাবে? এ দেশ আরো কতোটা এগুলে এই পথশিশুরা কখনো টোকাই, কখনোবা পথকলি বলে পরিচিত হবে না? আমাদের আর সব শিশুর মতো ওরাও শুধু শিশু বলেই গণ্য হবে?

কলি শব্দটা ফুল ফোঁটার পূর্ব মুহূর্ত বোঝালেও পথকলি শব্দটা কি পথে পথে বিচ্ছিন্নভাবে ঘুরে বেড়ানো শিশুগুলোর বিকাশের পূর্ব মুহূর্ত বোঝায়? আর সব শিশুদের মতো একদিন তাদের কৈশোর পার হয়ে তারুণ্য দ্বীপ্ত হবে?

যৌবনে উপবিষ্ট হয়ে ভীষন রকম দাবড়ে বেড়াবে সমাজের নানা অন্যায় আর অসঙ্গতির বিরুদ্ধে?

স্বপ্ন দেখবে আগামী দিনের, নতুন জীবনের জাল বুনবে প্রত্যাশায়, নূতন সম্ভাবনায় ?

এর উত্তর আমার জানা নেই।

(লেখকের ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত) 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম