শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

দুনিয়াজুড়ে; দেশে ও বিদেশে সংকট সম্ভাবনার শেষ নেই। বাংলাদেশেও সমাজ ও রাজনীতির অনেক সমস্যা যেমন আছে, তেমনই রয়েছে আশাসঞ্চারী খবর। দুয়ারে কড়া নাড়ছে আবহমান বাংলার প্রিয় অতিথি পয়লা বৈশাখ- বাংলাদেশের মানুষের একমাত্র উৎসব, যা যথার্থই সর্বজনীন। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা, বিপন্ন মানবতার আহাজারি, নারী-পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধের রক্তস্রোত বক্ষবিদীর্ণ করে চলেছে শান্তিকামী বিশ্বমানবের। মানবাত্মার কতখানি কষ্ট, ক্ষোভ ও আক্ষেপ জমা হলে দুনিয়ার মানুষ এক ডাকে, একসঙ্গে ফুঁসে উঠতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। গত সোমবার আর্ত-বিপন্ন গাজাবাসীর আহ্বানে বাংলাদেশসহ দুনিয়ার প্রায় সব দেশে গাজা ম্যাসাকারের প্রতিবাদে রাজপথে নেমে এসেছিল বিক্ষুব্ধ জনস্রোত। নারী-পুরুষ, ধর্মবর্ণ ও বয়সনির্বিশেষে সহস্র-লক্ষ মানুষের একটাই দাবি গণহত্যা বন্ধ কর, স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা। কিন্তু বিশ্বমানবের হৃদয়নিসৃত সেই দাবি জায়নবাদী কসাই বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিবেকের লৌহকপাট খুলতে পারেনি। এদিকে আমাদের বাংলাদেশে শতসহস্র মানুষের বিক্ষোভে শামিল হওয়া কিছু ছদ্মবেশী ছিঁচকে লুটেরাও এই প্রতিবাদের মর্ম উপলব্ধি করেনি। নচ্ছার টাইপের এই দুর্বৃত্ত শ্রেণিটি বিক্ষোভের নামে লুটপাট করেছে। সংখ্যায় কম হলেও এই শয়তানগুলো আমাদের গোটা জাতিকে অসম্মানিত করেছে, ছোট করেছে।

মানুষের প্রতিবাদে-বিক্ষোভে দুনিয়া যখন কম্পমান তখনো গাজায় বোমা পড়েছে, রক্তস্রোত বয়ে গেছে বিধ্বস্ত নগরীর আনাচকানাচে। বিনা বাধায় ইসরায়েলের বোমারু বিমানগুলো যখন আঘাতের পর আঘাত হেনেছে বাড়িতে, হাসপাতালে এবং নানান স্থাপনায়, তখন হামাস রা করেনি। কোনো বিমান ভূপাতিত করা তো পরের কথা, কোথায় কোনো গুলিও ফোটেনি। এর পেছনে হামাসের কৌশলগত কারণ থাকতে পারে। কিংবা থাকতে পারে আরও গভীর কোনো কারণ। সেটা আমরা এই লেখায় দেখার, বোঝার চেষ্টা করব। এক্ষণে ফিলিস্তিনের দুটি পক্ষ- ফাতাহ ও হামাস। এদের নীতি-আদর্শ পরস্পরবিরোধী। ফাতাহ ১৯৯৩ সালের শান্তিচুক্তির ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি বাস্তবায়ন করতে চায়। ফিলিস্তিনের জাতীয়তাবাদী সংগ্রামের অগ্রদূত ইয়াসির আরাফাতের রাজনৈতিক দল ফাতাহ ও তাঁর সমমনা রাজনৈতিক সংঘগুলোর সমন¦য়ে ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। নিজ দেশে পরবাসী বাস্তুচ্যুত এক অসহায় জাতির মুক্তির কান্ডারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ইয়াসির আরাফাত। পিএলওর চাবিকথা বা কিওয়ার্ড- রেভল্যুশন আনটিল ভিক্টোরি। তারা মনে করে তাদের এই সংগ্রাম পর্বতের মতো দৃঢ়; অবিচল, বাতাস পর্বতকে নড়াতে পারে না- ইয়া জাবালা মা ইয়াহজাকরিহ।

পিএলও ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির আগে পর্যন্ত আরব ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমই ছিল পিএলওর অভিলক্ষ্য। ভূমধ্য সাগর ও পশ্চিম তীরের মাঝখানে আরব জাহানের নাকের ডগায় বিষফোড়ার মতো ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। অনাকাক্সিক্ষত হলেও ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষণার মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল আগেই। পশ্চিমা বিশ্ব; প্রধানত আমেরিকার মদতে ইহুদি রাষ্ট্রটি উন্মত্ত ষাঁড়ের মতো গুঁতোগুঁতি শুরু করে জন্মের পর থেকেই। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে মার্কিন অস্ত্র, বোমা ও বিমানবহরে সজ্জিত ইসরায়েল পশ্চিম তীরের বিরাট এলাকা দখল করে নেয়। এই খ্যাপা ষাঁড়ের দখলে চলে যায় মিসরের সিনাই উপদ্বীপ, গাজাও দখল করে নিয়েছিল ইসরায়েল। ছয় দিনের সেই যুদ্ধে জাজিরাতুল আরবের বুকের ওপর ইসরায়েল নামক বিষফোড়াটি সামরিক শক্তিতে কতটা হিংস্র ও বলীয়ান হয়ে উঠেছিল তখনই রাজনীতির তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। এ ছিল এক রূঢ় বাস্তবতা। কিন্তু ফিলিস্তিনের জনগণ এবং তাদের প্রাণের সংগঠন পিএলও এই বাস্তবতা মেনে নিতে পারেনি। মেনে নেয়নি বহুদিন। অবশেষে ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির প্রথম ধাপ সম্পাদনের মাধ্যমে পিএলও ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে নেয়। এবং ইসরায়েল পিএলওকে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে মেনে নেয়, যদিও তখন স¦াধীন ফিলিস্তিনের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়টি উহ্য ছিল। এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের ঐতিহাসিকতার স্বীকৃতিস্বরপ ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও পররাষ্টমন্ত্রী শিমন পেরেজ মিলিতভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। নরওয়ে এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পথে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে। তারই স্বীকৃতি হিসেবে এই চুক্তির নামকরণ করা হয় অসলো চুক্তি। অসলো নরওয়ের রাজধানী। এই শান্তিচুক্তির দলিল স্বাক্ষরিত হয় হোয়াইট হাউসের সবুজ আঙিনায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, ইয়াসির আরাফাত ও আইজাক রবিন। সনদে সই করেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেজ ও পিএলওর পক্ষে নির্বাহী সদস্য মাহমুদ আব্বাস। সেই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরাফাত ও রবিন প্রথমবারের মতো করমর্দন করেন। মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাসে ও জনমনে সেই করমর্দন চিত্রিত হয়েছিল গভীর রেখায়। কিন্তু আজ সেই করমর্দন ইতিহাসের এক বিস্মৃত অধ্যায়। কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। তবু কেন এমন হলো। এজন্য কে বা কোন পক্ষ কতটা দায়ী? এই প্রশ্নের উত্তর কোনো আবেগের বইয়ে লেখা নেই, বরং নিরাসক্ত মন নিয়ে পরিস্থিতির গভীরে দৃকপাত করা প্রয়োজন।

প্রথমে দেখা যাক, ইসরায়েলের দিকটা। নিষ্ঠুর-নৃশংস বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, তাঁর নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থি লিকুদ পার্টি ও মিত্ররা অসলো শান্তিচুক্তি এক দিনের জন্যও মেনে নেয়নি। ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে শোভাযাত্রায় গাড়িতে ওঠার সময় আমির নামের এক অর্থোডক্স ইহুদির গুলিতে আইজ্যাক রবিন নিহত হন। ইসরায়েলের উদারপন্থি ও শান্তিকামী রবিন ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির মূল্য পরিশোধ করেন জীবন দিয়ে। সেই কট্টরপন্থি জায়নবাদীদের প্রতিনিধিত্ব করেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এয়াহুদ ওলমার্ট নেতানিয়াহু সম্পর্কে বলেন, ইসরায়েলের প্রধান শত্রু ইরান নয়; নেতানিয়াহু। তার মানে হচ্ছে নেতানিয়াহু যে চণ্ডনীতি অনুসরণ করে চলেছেন, শেষ পর্যন্ত তা ইসরায়েলকেও বিপর্যস্ত করবে। উল্লেখ্য ইসরায়েলের জনসাধারণের বৃহৎ অংশ গাজায় গণহত্যা সমর্থন করছে না। তারাও গাজা গণহত্যার প্রতিবাদ করছে। পক্ষান্তরে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে প্রধান বাধা ফিলিস্তিনিদের অনৈক্য। লক্ষণীয় ইসরায়েলের উপর্যুপরি হামলায় গাজা নগরী নরকপুরিতে পরিণত হলেও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কিন্তু নিশ্চুপ। সেই কর্তৃপক্ষের কোনো রা নেই, কোনো খবর নেই। কিন্তু কেন? কেন এই মৌনতা? বিষয়টি কি তলিয়ে দেখা উচিত নয়? পশ্চিম তীর; যেখানে একটি স্বায়ত্তশাসিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ রয়েছে, আজ সেটি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। ঢাল নেই, তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। গাজার মতো না হলেও পশ্চিম তীরেও ইসরায়েলের হামলা ও দখলদারি অব্যাহত রয়েছে। অসলো শান্তিচুক্তি বলে যে কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল, সেটি বলতে গেলে আজ অকার্যকর। কিন্তু কেন, কেমন করে? এজন্যও দায়ী হামাস ও পশ্চিম তীরের ফাতাহ পার্টির মধ্যকার অনতিক্রম্য প্রকাণ্ড বিরোধ।

হামাস পূর্বাপর পিএলওর প্রতি বিদ্বিষ্ট। মিসরের ব্রাদারহুডের একটি শাথা হিসেবে দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৭ সালে। গাজা উপত্যকায় এদের প্রাধান্য। পশ্চিম তীরেও এদের কিছু সমর্থক রয়েছে। হামাস ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এরা ফিলিস্তিন কায়েম করতে চায়। ইয়াসির আরাফাতের দলও অতীতে তা-ই চাইত। হামাসের দাবি পূরণ হলে মধ্যপ্রাচ্যের বুক থেকে ইসরায়েলের মানচিত্র মুছে যাবে। বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও এই সেøাগান শোনা গিয়েছে। কিন্তু কতটা বাস্তবসম্মত এই দাবি- এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। হামাস পশ্চিম তীরে গৃহযুদ্ধেরও সূত্রপাত করেছে। ফাতাহর সঙ্গে হামাসের সম্পর্ক অহিনকুল। এই সম্পর্ক দ্বিরাষ্ট্র থিউরিকে অসম্ভব করে তুলেছে। এতে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন সবচেয়ে বেশি ক্ষতি ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর, যারা নিজ ভূমিতে পরবাসী হয়ে রয়েছেন বহু বছর। ১৯৯৩ সালে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের যে ক্ষীণ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল আজ যেন তা সোনার পাথরবাটি হয়ে গেছে। কারণ ফিলিস্তিনের অনৈক্য এবং ইসরায়েলি কট্টরপন্থিদের বাড়বাড়ন্ত।

হামাসের কিংবা হামাসের ভিতরে সক্রিয় অপ্রকাশিত কোনো মহলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক ভক্সমিডিয়ার এক রিপোর্টে একজন কলামিস্টের বরাত দিয়ে নেতানিয়াহুর একটি বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ২০১৯ সালে লিকুদ পার্টির কার্যকরী কমিটির এক সভায় নেতানিয়াহু বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা আটকাতে হলে আমাদের উচিত হবে হামাসকে তহবিল দিয়ে শক্তি জোগানো। হামাস যত শক্তিশালী হবে, স্বাধীন ফিলিস্তিন তত অসম্ভব হয়ে উঠবে। কাজেই এটাই হবে আমাদের কৌশল। আমরা এ কথা বলব না যে রিপোর্টটি খুবই অথেনটিক। এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রোপাগান্ডাও হতে পারে। তবে নেতানিয়াহুর উপদেষ্টাদের মাধ্যমে হামাসের জন্য আসা তহবিল কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে খোদ ইসরায়েলের অভ্যন্তরে, যা কাতারগেট কেলেঙ্কারির অংশ হিসেবে বর্ণিত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং চক্রের সক্রিয়তার অভিযোগ কাতারগেট কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত। প্রচার প্রোপাগান্ডা যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে হামাস ও ফাতাহর বৈরিতা বড় একটি বাধা হয়ে দেখা যে দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর দ্বিরাষ্ট্র থিউরি উপেক্ষা করে আজকের ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন বৈকি!

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঈদগাঁওয়ে জুয়ার আসরে পুলিশের হানা, আটক ১১
ঈদগাঁওয়ে জুয়ার আসরে পুলিশের হানা, আটক ১১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাই আধুনিক সমাজের মূল শর্ত
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাই আধুনিক সমাজের মূল শর্ত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
গাইবান্ধায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গরু ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে শালিসী বৈঠকে হামলা, নিহত ১
গরু ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে শালিসী বৈঠকে হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এসএসসির হলে ছাদ বেয়ে নকল দিতে এসে কারাগারে তরুণ
এসএসসির হলে ছাদ বেয়ে নকল দিতে এসে কারাগারে তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার
হাসপাতাল থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শান্তিগঞ্জে নারী অধিকার নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
শান্তিগঞ্জে নারী অধিকার নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আগামীর বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন : ফরহাদ মজহার
আগামীর বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন : ফরহাদ মজহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়
পীত জ্বরে ৩৪ জনের মৃত্যু, আতঙ্ক কলম্বিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট
আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানে তার সিনেমা দেখানো হবে, তবে তিনি দেখবেন না!
কানে তার সিনেমা দেখানো হবে, তবে তিনি দেখবেন না!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সৌন্দর্য হারাচ্ছে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ
সৈকতের সৌন্দর্য হারাচ্ছে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তার রদবদল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না
বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প
শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে