শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৬, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গত ১৬ ডিসেম্বর ধানমণ্ডি ৩২-এ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এতে চুলোচুলি ছাড়াও কয়েকজন নেত্রী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এরই জের ধরে যুব মহিলা লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি সাবিনা আকতার তুহিনকে শোকজ করেছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আকতার। আর শোকজ করা নিয়ে সংগঠনের ভেতরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। নানা রকম প্রশ্ন তুলেছেন সংগঠনের নেত্রীরা। 

সংগঠনের নেত্রীরা প্রশ্ন তুলেছেন, কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে বৈঠক করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যৌথ স্বাক্ষরে শোকজ করার নিয়ম প্রচলিত আছে। এছাড়াও তুহিনের শোকজে যেসব কারণ দেখানো হয়েছে-তাতে অনুমান হয়, সভাপতি নাজমা তার পূর্ব আক্রোশের প্রতিশোধ হিসেবেই ধানমণ্ডির ঘটনাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন। কারণ ওই ঘটনায় যুব মহিলা লীগের অন্য নেত্রীরা গাছের ডাল ভেঙে সংগঠনের নেত্রীদের পিটানো, কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ হিসেবে যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা বলছেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা অধিকাংশই নাজমা গ্রুপের। আর সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন। 

সাবিনা আক্তার তুহিন ছোটবেলা থেকেই মাঠের রাজনীতিতে অভ্যস্ত। দলের দুর্দিনে রাজপথে থেকে অত্যাচার সহ্য করেছেন, সন্তান প্রসবে সিজার করা অবস্থায় ১৮ দিনের মাথায় বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মাঠে ছিলেন। পুলিশের লাত্থিতে তার সেলাই কেটে যায়। পরে ওই অবস্থায় গ্রেফতার করা হয়। ১৮ দিনের শিশুকে রেখে বুকের দুধ পান করাতে পারেননি। পরীক্ষিত এই নেত্রীর আগামী দিনে সংগঠনটির বড় পদে আসার পথ বন্ধ করতেই এমন আচরণ করছেন সংগঠনটির সভাপতি নাজমা আক্তার। সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল এই শোকজে একমত না হওয়ায় তার স্বাক্ষর ছাড়াই চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত গণমাধ্যমে বা ফেসবুকে কোনো মন্তব্য করেননি অপু উকিল। অপু উকিলের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সাড়া মেলেনি।

গত মঙ্গলবার বিকালে দেওয়া শোকজ নোটিশে বিভিন্ন সময়ের চারটি ঘটনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরমধ্যে ‘ধানিণ্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় অসাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করেছেন। এছাড়া ২০১৭ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থানা ও ওয়ার্ডের কমিটি সম্মেলন না করা, নরসিংদীর ‘বিতর্কিত’ নেত্রী পাপিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং ফেসবুকে নাজমা আক্তারকে নিয়ে পোস্ট করার কথা শোকজ লেটারে উল্লেখ করা হয়।’  

কেন্দ্রীয় ও মহানগর যুব মহিলা লীগের দুই ডজন নেত্রী জানিয়েছেন, সামনে সম্মেলনকে সামনে রেখে দলের দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে নেমেছেন কেউ কেউ। ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। বিরোধী দলের সময় কিংবা সরকারি দলে অন্য সংগঠনের চেয়ে যুব মহিলা লীগ ঢাকা উত্তর সব সময় সরব উপস্থিতি। ১/১১ সময়েও উত্তরের নেত্রীরা সামনের সারিতে ছিল। পাপিয়া কাণ্ডের ঘটনা অনেক দিনের। সম্প্রতি ধানমণ্ডিতে ঘটে যাওয়ার ঘটনা নিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা কেন ‘পাপিয়া’ কাণ্ডকে সামনে আনলেন তা কারোই বোধগম্য নয়। এছাড়াও পাপিয়া গ্রেফতারের পর রিমান্ডে যেসব তথ্য দিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বরাত দিয়ে সেই তথ্যে পাপিয়ার পৃষ্টপোষক হিসেবে নাজমার নামই এসেছে। সে সময়ের গণমাধ্যমগুলো দেখলেই এ তথ্য পাওয়া যাবে। আর তুহিন যদি সত্যিই পাপিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতো, তাহলে কেন তার বিরুদ্ধে এত পরে চিঠি দেওয়া হলো? এতদিন পর নাজমার ঘুম ভেঙেছে? এতোদিন কি কম্ভু ঘুমে ছিলেন নাজমা আকতার? দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে দলই বিব্রত হবে। ত্যাগীদের কোনঠাসা করে হাইব্রিড লালন-পালন করলে দুঃসময়ে তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সুগন্ধী মাখাদের দুর্দিনে পাওয়া যায় না। বরং আন্দোলনে যারা ঘাম ঝড়িয়েছে, তারাই আবার দুঃসয়ে সামনের সারিতে থাকবে। 

শোকজের বিষয়ে সাবিনা আক্তার তুহিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে বিস্তারিত বলবো। তবে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন আছে। আমি প্রার্থী হতে পারি, এমন আশঙ্কা থেকে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আমাকে শোকজ করা হয়েছে কিনা তা খোঁজ নিন। তবে সুবিধার জন্য আমি রাজনীতি করি না। আমি তুহিন ছোটবেলা থেকেই জাতির পিতার কন্যার সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল, মিটিংয়ে ছিলাম, আছি, থাকবো। পদ-পদবী আমার কাছে বড় নয়, বঙ্গবন্ধুকন্যার একজন কর্মী হয়ে থাকাই আমার কাছে বড়।’ 

এককভাবে শোকজের বিষয়ে নাজমা আক্তার গণমাধ্যমকে বলেছেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল ঢাকার বাইরে। আর গঠনতন্ত্রের ১২(খ) ধারা মোতাবেক ‘শাখা সংগঠনসমূহের সভাপতি দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে তিনি কার্যনির্বাহী কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন সবস্তরে জবাবদিহি করবেন’ এবং গঠনতন্ত্রের ১১(খ) ধারা ‘সভাপতির গঠনতান্ত্রিক ক্ষমতা বা দায়িত্ব’ মোতাবেক এই শোকজ দেওয়া হয়েছে বলে আমি চিঠিতে উল্লেখ করেছি।  

সেদিন কী ঘটেছিল?   

গত ১৬ ডিসেম্বর মহানগর বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রথমে আওয়ামী লীগ, পরে পর্যায়ক্রমে সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এর অংশ হিসেবে যুব মহিলা লীগও শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। উপস্থিত সংগঠনের নেতাকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনকারী একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যুব মহিলা লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় কিছু অপ্রতিকর ঘটনা ঘটে। 

তারা বলছেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সাবিনা আকতার তুহিন যুব মহিলা ঢাকা উত্তরের নেত্রীদের নিয়ে প্রবেশ করে ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল প্রবেশ করেন। এসময় পেছন থেকে ছেলেরা সামনের সারিতে যাওয়ার জন্য ধাক্কাধাক্কি শুরু করলে তুহিন সামনে যেতে বাধ্য হন। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। এমন সময় মাইকে তুহিনের লোকজনকে নিয়ে বের হয়ে যেতে বলেন স্বেচ্ছাসেবকগণ। পরে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তুহিনকে লাত্থি মারেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বলে দাবি তুহিনের। তুহিন আরও অভিযোগ করেন, নাজমা আমাকে লাত্থি মারা পাশাপাশি তার অনুসারী শারমীন সুলতানা লিলি, লাবনী, কানিস, রিমি ও সুমিসহ অনেক নেত্রীকে দিয়ে আমার কর্মীকে চরম মারপিট করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ২০১৭ সালের পর যারা যুব মহিলা লীগে ঢুকেছে, তাদের কারণেই সংগঠনের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। নব্যরা সবাই সভাপতি নাজমা গ্রুপের সঙ্গেই ভিড়ে সংগঠনে বিশৃঙ্খলা করছে। লিলি যে নিজ সংগঠনের নেত্রীদের মারপিট করে, ২০১০ সালের পত্রপত্রিকায় এমন অসংখ্য ছবি ছাপা হয়েছে। ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের সভাপতি সাবিনা আকতার তুহিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফুল দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে যাই। এসময় পেছন থেকে ধাক্কায় সামনে গিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপা ও অপু উকিল দিদির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এসময় লোকের ভিড় বাড়তে থাকায় আমার নাম মাইকে ঘোষণা করা হয়। এরপর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করি। সাধারণ সম্পাদক অপু দি কে আগে দেখতে পাই। এরপর নাজমা আপা আসেন। ভিড়ের ভেতরে আমিও বেদির কাছে যাই। এমন সময় নাজমা আপাকে আমাকে বের হয়ে যেতে বলেন। আমি আপাকে বললাম, ভিড়ের কারণে বের হতে পারছি না। আমি চলে যাবো। এমন সময় নাজমা আমাকে তিন দফায় লাত্থি মারে। পরে সে ফুল না দিয়েই বের আসেন। আমরা ফুল বের হয়ে আসার সময় শারমিন সুলতানা লিলি, লাবনীসহ অনেকেই গাছের লাঠি নিয়ে আমার মেয়েদের মারপিট করে। এতে মিরপুর থানা সভাপতি ফেন্সি আহমেদ, তেজগাঁয়ের বিথী, ঢাকা মহানগর উত্তর সদস্য দোলা, রুপনগর সভাপতি সিমা, শাহ্আলী থানার সভাপতি শামসুন নাহার, পল্লবী থানার সভাপতি পলিসহ ১২/১৫ মেয়েকে বেদম প্রহার করেছে। যা ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে থাকা সিসিটিভি দেখলেই সত্যতা পাওয়া যাবে। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে এটা কোনভাবেই কাম্য নয়। 

তিনি বলেন, আসলে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন উপলক্ষে আমাকে হেয়পতিপন্ন করতেই এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে। কেউ কেউ ভাবেন, যদি সামনে আমি প্রার্থী হই? দলের চরম দুঃসময়ের অবদানের কারণে যদি নেত্রী আমাকে মুল্যায়ন করেন সেই কারণে আমাকে বির্তকিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’ 

যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে তুহিন যে বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা লজ্জাকর। আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে ওর কারণে মাল্যদান করতে পারিনি। প্রতিটি প্রোগ্রামেই তুহিন এমন পরিবেশ সৃষ্টি করে। যে কোন দিবসে আগে আওয়ামী লীগ, পরে  মূল সহযোগী সংগঠন, এরপর ঢাকা মহানগর ও জেলা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কিন্তু তুহিন প্রতিবারই নিয়ম ভঙ্গ করে আগেই শ্রদ্ধা জানান। সেদিনের ঘটনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে আমার উপর দোষারোপ করছে। আমি কেন তুহিনকে লাত্থি মারতে যাবে? আমি তো ওর সর্ম্পকে ভালো করে জানি। তুহিনের মেয়েরাই লিলি, রিমি, দুলিকে মেরেছে। 

সাংগঠনিক সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাবিনা আকতার তুহিন আপা যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপার সাথে চরম খারাপ আচরণ করেছে সেদিন। সে কারণে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এরমধ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা শুনতে পাই, ‘তুহিন আপনার ফুল দেওয়া হয়েছে, আপনি আপনার মেয়েদের নিয়ে চলে যান।’ কিন্তু তুহিন আপা তা করেননি। বেদির সামনে জায়গা দখল করে রেখে নাজমা আপাকে ঢুকতে দেয়নি। ফলে নাজমা আপা ফুল না দিয়ে রাগ করে চলে আসে। এরপর আমরা সবাই পাশে দাঁড়াই। এসময় তুহিন আপা, নাজমা আপার সামনে এসে আঙ্গুল করে কথা বলে। এটা তো বেয়াদবি। তুহিন আপার মেয়েরা আমাকে গলায় ওড়না দিয়ে পেচিয়ে ধরে, দুলি ও রিমি আপাকে প্রহার করে। ঘটনা এটুকুই।’ 

‘আপনি গাছের ডাল ভেঙে তুহিন গ্রুপের মেয়েদের মেরেছেন-এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে লিলি বলেন, কথার কথা যদি মারতে যাইও তাহলে কেন মারতে গেলাম? তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন? আমার আর বেশি কিছু বলার নেই।’

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
নাগরিক ও ডিজিটাল পরিসর সুরক্ষায় কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
নাগরিক ও ডিজিটাল পরিসর সুরক্ষায় কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন
চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম