শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে স্ত্রীর অভিযোগ

স্ত্রীর উপস্থিতিতেই কলগার্ল নিয়ে ফুর্তি করতেন খুবি শিক্ষক!

নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা:
অনলাইন ভার্সন
স্ত্রীর উপস্থিতিতেই কলগার্ল নিয়ে ফুর্তি করতেন খুবি শিক্ষক!

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী মোছা. জান্নাত আরা ফেরদৌস। মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তিনি। জান্নাত আরা ফেরদৌস যশোর সরকারি এমএম কলেজের দর্শন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ২০১৫ সালের ২৭ মার্চ খুবির গণিত ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামানের সঙ্গে পারিবারিক ও আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর খুলনা মহানগরীর নিরালা আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসায় তোলা হয়। সেখানে মাস চারেক ভালোভাবে সংসার চলে। তারপর শুরু হয় অশান্তি। তার রুক্ষ ও কর্কশ ব্যবহার, কৃপণতা এবং সব ব্যাপারে লুকোছাপা ভাব সত্ত্বেও আমি তার সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করি।

বিয়ের আগে তার শিক্ষক এবং এই বিয়ের প্রস্তাবক ও ঘটক খুবির গণিত বিভাগের অধ্যাপক (বর্তমানে বরখাস্তকৃত) মো. শরীফ উদ্দিনের আশ্বাসে জান্নাতের মা-বাবা রাজি হন। তার আগ্রহের কারণে সব কিছু বিবেচনা করে বিয়ে হয়।

জান্নাত বলেন, এ অবস্থায় দু’মাস পর তার ছোট ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে তার গ্রামের বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুরে আমাকে নিয়ে যায়। শ্বশুরালয়ে গিয়ে আমি কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হই। আমার মুদি দোকানি শ্বশুর যৌতুকলোভী। ছোট ছেলের শ্বশুর বাড়ি থেকে বিয়ের আগেই তার ঘর ফার্নিচার দিয়ে সাজিয়ে দেয়ার প্রতি ইঙ্গিত করে আমার শ্বশুর বলেন, এই বউ কেন খালি হাতে এসেছে? শাশুড়িসহ পরিবারের অন্যরাও নানান কটূকথা বলতে থাকে।

ওয়াহিদুজ্জামানের স্ত্রী বলেন, কোনরকম দেনা-পাওনা ছাড়াই আমার বিয়ের কথা হওয়ায় এবং তার স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশ যাওয়ার কথা থাকায় আমরা সেভাবে চিন্তাও করিনি। অপমানজনক এ পরিস্থিতি থেকে আমার মা-বাবা ও অন্যান্য আত্মীয়স্বজন সেখানকার অনুষ্ঠান শেষ করে চলে আসেন।

তিনি বলেন, এরপর আমার স্বামী আমাকে গাজীপুর থেকে আমার বাবার বাড়ি যশোরে রেখে খুলনায় যায়। অনেক অনুরোধের পর আমাকে খুলনায় নিয়ে আসে। কিন্তু তার সবকিছুতে পরিবর্তন লক্ষ্য করি। আমার সঙ্গে অহেতুক কর্কশ ব্যবহার করতে থাকে। সাংসারিক প্রয়োজনে টাকা চাইলে বলে আমাকে তালাক দিয়ে দাও। আমি তোমার সঙ্গে সংসার করতে চাই না। এসব ঘটনা ঘটক অধ্যাপক শরীফ ভাইকে জানালে তিনি আমাকে সহ্য করা এবং চুপ থাকার উপদেশ দেন।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমি সন্তানসম্ভবা হই। এটা শোনার পর সে (স্বামী) ধীরে ধীরে দূরে চলে যেতে থাকে। এ অবস্থায় সে আমাকে বাবার বাড়ি অথবা শ্বশুর বাড়িতে চলে যেতে বলে। দীর্ঘ ভ্রমণে ডাক্তারের নিষেধ সত্ত্বেও শ্বশুর বাড়ির লোকজন গাজীপুর যাওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। আমি যেতে অস্বীকৃতি জানালে সে আমার উপর শারীরিক-মানষিক নির্যাতন চালায়।

খুবি শিক্ষকের স্ত্রী বলেন, এরপর ঈদ উপলক্ষে আমি বাবার বাড়িতে চলে যাই। ঈদ শেষে ফিরে আসার জন্য যোগাযোগ করা হলে সে এড়িয়ে যেতে থাকে। এক পর্যায়ে আমি ফিরে এলে সে সেপারেশনের সুবিধার্থে বাচ্চা নষ্ট করার কথা বলে। কয়েকবার বাচ্চা নষ্ট করার জন্যে আমাকে আঘাতও করে।ওয়াহিদুজ্জামান বাজারের খরচ বন্ধ করে এবং কাজের মহিলাকে বিদায় করে সংসারের সব কাজ করতে বাধ্য করেন।

জান্নাত দাবি করেন, আমি বাসায় থাকা অবস্থায় সে (ওয়াহিদুজ্জামান) এবং অধ্যাপক শরীফ মিলে কলগার্ল বাসায় এনে ফূর্তি করে। এ কারণে অধ্যাপক শরীফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চাকরিচ্যুত হন।

তিনি বলেন, পরিস্থিতির এরকম পর্যায়ে বাবা-মা এসে আমাকে নিয়ে যান। এরপর সে আমার কোনো খোঁজ নিত না। সন্তান প্রসবের জন্য ক্লিনিকে ভর্তি হবার পর সে গেলেও বিল দিতে হয় আমার আত্মীয়দের। 

খুবি শিক্ষকের স্ত্রী অভিযোগ করেন, কিছুদিন পর আমাকে সন্তানসহ গাজীপুরে নিয়ে একরকম আটকে রেখে নির্যাতন এবং যৌতুক দাবি করা হয়। পরে আমার পরীক্ষার জন্য খুলনা আসি। কিন্তু এসে প্রচণ্ড নির্যাতনের শিকার হতে হয়। অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য সরাসরি ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়।

তিনি অভিযোগ করেন, অস্বীকৃতি জানালে সন্তানসহ আমাকে মেরে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়। আমি বাবার বাড়ি যেতে বাধ্য হই। পরে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে তার ডিসিপ্লিন প্রধানের কাছে অভিযোগ করলে সে (স্বামী) একটি ভুয়া ডিভোর্স লেটার দেখায়। পরে আমরা আদালতে যাই। কোর্টে তার ডিভোর্স প্রমাণ না করতে পারায় আদালত আমাকে গত ১৩ সেপ্টেম্বর সুরক্ষা দিয়েছে। সেটা বানচাল করতে সে জজকোর্টে রিভিশন করেছে।

এই অত্যাচার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সরকার, মানবাধিকার সংস্থা, মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও  বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জান্নাত আরা ফেরদৌসের বড় বোন মাহফুজা খানম, ভাই হোজায়ফা আল মাহমুদ ও শিশুপুত্র জাবির জাওয়াদ।

তবে জান্নাতের স্বামী খুবির গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ওয়াহিদুজ্জামান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, যৌতুক দাবি করার অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি কোনো নির্যাতন করিনি। বরং আমার উপর নির্যাতন হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি গত বছরের ২১ অক্টোবর খুলনা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছি। এছাড়া গত ২০ মার্চ তাকে আইনিভাবে তালাক দিয়েছি।

 

বিডি প্রতিদিন/২৭ ডিসেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
নাগরিক ও ডিজিটাল পরিসর সুরক্ষায় কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
নাগরিক ও ডিজিটাল পরিসর সুরক্ষায় কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
সংস্কারের পরে নির্বাচনের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ কর্মসূচি
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন
চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম