কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ ও শোক র্যালি, শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা। এছাড়া বাদ যোহর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করা হয়।
উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ১৯৭১ সালের পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। একটি দেশের উন্নয়নের পিছনে বুদ্ধিজীবীরা সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন। এদেশে আগে যেমন বুদ্ধিজীবী ছিল এখনো রয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা করতেন, তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বুদ্ধিজীবীদের অত্যন্ত শ্রদ্ধা করেন।
উপাচার্য আরও বলেন, আমরা যারা শিক্ষক তাঁরাও বুদ্ধিজীবীদের একটি অংশ। আমাদের প্রগতির দিকে হাঁটা উচিৎ, যেখানে আমাদের পিছুটান থাকবে না। আমাদের নৈতিকতা ঠিক রাখতে হবে, আমাদেরকে বুদ্ধিজীবীদের চেতনায় উজ্জীবিত হতে হবে।
বিডি প্রতিদিন/এএম