রেগুলার এমবিএ করার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা হলো ন্যূনতম ব্যাচেলর ডিগ্রি। এক্সিকিউটিভ এমবিএর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা একই। তার সঙ্গে দুই বছর কর্ম অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে।
পেশাজীবীদের জন্য এক্সিকিউটিভ এমবিএতে (ই-এমবিএ) ৬০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ (সিইউবি)।
রাজধানীর প্রগতি সরণিতে নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্প্রিং ২০২৩ সেমিস্টারের ভর্তি চলছে। এতে রয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের জন্য বিশেষ সুযোগ। এক্সিকিউটিভ এমবিএ কোর্সে ভর্তি হলেই মিলবে বৃত্তিসহ টিউশন ফিতে ৬০ শতাংশ ছাড়।
বর্তমান সময়ের অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন ডিগ্রি এমবিএ। প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সব যোগ্যতা অর্জন হয় এ ডিগ্রির মাধ্যমে। এই ডিগ্রিধারীদের চাকরির ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে খুব দ্রুত।
ব্যাংক, বিমা, এয়ারলাইনস, টেলিকম, বিয়েল এস্টেট কোম্পানি, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও, প্রাইভেট কোম্পানি ও করপোরেট অফিসগুলোতে এক্সিকিউটিভ ও ম্যানেজারিয়াল পদে চাকরির শর্ত পূরণে এ ডিগ্রি অর্জনের পেছনে ছুটছেন অনেকে।
সিউবিতে ফাইন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, সাপ্লাই চেইন অ্যান্ড অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট নিয়ে এমবিএ করা যাবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত একটি বিষয়কে মেজর বা প্রধান হিসেবে বেছে নিতে হয়। মেজর কোর্সটিকে প্রাধান্য দিয়ে পড়ানো হয় আরও নানা বিষয়।
সাধারণত এমবিএ পড়ার জন্য দুই ধরনের প্রোগ্রাম আছে। রেগুলার এমবিএ ও এক্সিকিউটিভ এমবিএ। নিয়মিত শিক্ষার্থীদের জন্য রেগুলার এমবিএ ও চাকরিজীবীদের কথা চিন্তা করে এক্সিকিউটিভ এমবিএর কোর্স ডিজাইন করা হয়েছে।
রেগুলার এমবিএতে সাধারণত ৬০ ক্রেডিট ইন্টার্নশিপ এবং এক্সিকিউটিভ এমবিএতে ৪৮ ক্রেডিট সম্পন্ন করতে হয়। পাশাপাশি হাইব্রিড মোডে এক বছর সময়ের মধ্যে এক্সিকিউটিভ এমবিএ সম্পন্ন করা যায়।
সিইউবিতে ক্লাসের জন্য অনসাইট, অনলাইন দুই ব্যবস্থাই আছে। পুরো ডিগ্রি করতে খরচ পড়বে ৯৭ হাজার ২০০ টাকা। এখানে অভিজ্ঞ শিক্ষক, আধুনিক ক্লাসরুম, ডিজিটালাইজড লাইব্রেরির ব্যবস্থা রয়েছে। রেগুলার এমবিএ করার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা হলো ন্যূনতম ব্যাচেলর ডিগ্রি। এক্সিকিউটিভ এমবিএর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা একই। তার সঙ্গে দুই বছর কর্ম অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ